তৌহিদুর রহমান: [২] ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্ত্রীকে নির্যাতন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে নির্যাতিতের পরিবার।
[৩] বুধবার (১৪ অক্টোবর) বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নির্যাতিতের মা শারমিন সুলতানা।
[৪] লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি ইতালি প্রবাসী শহিদুল ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে হাজির হয়ে পাঁচ লাখ টাকা দেন মোহরে তার বড় মেয়ে ছাবিকুন্নাহার নিলাকে বিয়ে করে। বিয়ের পর ১৫-২০ দিন স্বামী-স্ত্রী জীবন যাপন করে পুনরায় শহিদুল ইতালিতে চলে যায়। বিয়ের অন্তত ছয় মাস পর্যন্ত স্ত্রী নিলার সাথে স্বাভাবিক যোগাযোগ করেন। এর পরই প্রতারক শহীদুলের আসল মুখোষ উন্মেচিত হয়। সে বিয়েকে অস্বীকার করে। এ ঘটনায় নীলা বাদী হয়ে শহিদুল গংদের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করলেও শহিদুলের লোকজন নানা কলা কৌশলে আশ্রয় নিয়ে মামলাটি খারিজ করে ফেলে। পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে নানা অপবাদ ছড়িয়ে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্নের অপচেষ্টা করে।
[৫] গত ৪ অক্টোবর শহিদুলের ছোট ভাই মাহমুদুল হক বাদী হয়ে আমিও আমার দুই মেয়েসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (নবীনগর) একটি মামলা দায়ের করেন। এ ছাড়া উক্ত চক্রটি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে আমাদের জীবন দুর্বিসহ করে তুলেছে। হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আর্কশন করেছেন। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :