ভূঁইয়া আশিক : [২] এই নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এসেও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে তাদের এজেন্টদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়নি।
[৩] মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কথামতো কাজ করেছে এজেন্টরা। এখন রোহিঙ্গা শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে। এই এজেন্টরা মাদক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত, মিয়ানমার সেনাবাহিনীও যুক্ত মাদক কারবারের সঙ্গে।
[৪] ] মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ক্রীড়নকদের খোঁজে বের করা জরুরি
[৫] নিরীহ রোহিঙ্গাদের থেকে তাদের আলাদা করতে হবে।
[৬] আন্তর্জাতিক চাপ থেকে বের হয়ে আসার জন্য সীমান্তে সৈন্যসমাবেশ ঘটানো কিংবা রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করতে চায় মিয়ানমার। [৮] রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভেতরে যাতে কোনো মাস্তানি না হয়, সিন্ডিকেট গড়ে তুলতে না পারে নিরাপত্তা বাহিনীকে আরও সতর্ক হতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :