রাশিদুল ইসলাম : [২] ২০২৫ সালেই হবে ভারতের শুক্র-যাত্রা। ইসরোর চেয়ারম্যান কে শিবন জানান, শুক্রযানের প্রযুক্তি ও তার যন্ত্রপাতির কিছুটা অংশ তৈরি করছে ফরাসি মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমস। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৩] মঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে ভারতীয় মহকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর মঙ্গলযান ‘মম’। চন্দ্রযান-২ এর যাত্রা সম্পূর্ণ না হলেও এখনও চাঁদের খবরাখবর পাঠাচ্ছে চন্দ্রযানের অরবিটার। চাঁদ, মঙ্গলের পরে এবার ইসরোর বড় লক্ষ্য সৌরজগতের আরও এক গ্রহ শুক্র। এই গ্রহে পাড়ি দেবে ইসরোর শুক্রযান।
[৪] ভারত ও ফ্রান্সের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করছেন ইসরোরে চেয়ারম্যান শিবন ও সিএনইএসের প্রেসিডেন্ট জিন-ভেস লি গ্যাল। ইসরো জানিয়েছে, প্রথমবার ভারতের মহাকাশযানে চাপিয়ে ফরাসি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার পে-লোড পাঠানো হবে শুক্রে।
[৫] শুক্রযানের পরিকল্পনা শুরু হয় সেই ২০১৭ সাল থেকেই। মোট ১০০ কেজি ওজনের যন্ত্রাংশ নিয়ে এই মহাকাশযান শুক্র অভিযান শুরু করবে ভারত। শুক্রগ্রহের সঙ্গে এই মহাকাশযানের কমপক্ষে দূরত্ব হবে ৫০০ কিলোমিটার, আর সর্বাধিক দূরত্ব হবে প্রায় ৬০ হাজার কিলোমিটার। শুক্রগ্রহের উপবৃত্তাকার কক্ষপথে পাক খাবে এই মহাকাশযান।
[৬] শিবন বলেন, এই মহাকাশযানে থাকবে ভেনাস এল অ্যান্ড এস-ব্যান্ড এসএআর, ভারটিস (হাই ফ্রিকুয়েন্সি রেডার), ভিটিসি থার্মাল ক্যামেরা, লাইটনিং সেন্সর, সোলার অকুলেশন ফোটোমেট্রি, এয়ারগ্লো ইমেজার, মাস স্পেকট্রোমিটার, প্লাজমা অ্যানালাইজার, রেডিয়েশন এনভায়রনমেন্ট, সোলার সফট এক্স-রে স্পেকট্রোমিটার, প্লাজমা ওয়েভ ডিটেকটর ইত্যাদি।
আপনার মতামত লিখুন :