শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০১:৩০ রাত
আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০১:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ফরিদপুরে স্বেচ্ছাসেবী মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের চাকরী স্থায়ী করনের দাবিতে মানববন্ধন

এস.এম আকাশ : [২] ফরিদপুরে স্বেচ্ছাসেবী মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া আশ্বাসের বাস্থবায়নের দাবীতে রবিবার দুপুর ১২ টায় ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসুচি পালন করছে।

[৩] ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসুচিতে বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবী মেডিকেল টেকনোলজিস্ট মোঃ আকতার হোসেন, মোঃ ইফতে খায়রুল মামুন, মোঃ দিদারুল ইসলাম, মোঃ শাহিদুল ইসলাম,মোঃ জসীম উদ্দিন প্রমুখ ।

[৪] এ সময় বক্তারা বলেন, করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর যখন রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা শুরু হলো তখন এই মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের সংকট দেখা দেয়। তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশ ও দশের স্বার্থে আমরা মেডিকাল টেকনোলজিস্টরা স্বেচ্ছায় করোনার নমুনা সংগ্রহে আত্মনিয়োগ করি। এই কাজে আমাদের ছিলোনা কোন টিএ ডিএ, ছিলোনা কোন বেতন ভাতা। আমরা নিজেদের খরচে এসব কাজ করেছি। যারা পিসিআর ল্যাবে কাজ করেছে তারা সাতদিন কাজ করার পর চৌদ্দদিন কোয়ারেন্টাইনে থেকেছে। কিন্তু আমরা তাও থাকতে পারিনি।

[৫] দেশের এই ক্রান্তি লগ্নে স্বেচ্ছাসেবী এসকল মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের অবদানে খুশি হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের স্থায়ীভাবে নিয়োগের আশ্বাস দিয়েছিলেন। ইতোমধ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্বাহী আদেশে পরপর দুই ধাপে বেশ কিছু মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ দেওয়া হলেও ফরিদপুরের স্বেচ্ছাসেবী এই মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা এখনো অবহেলিত রয়েছে। আমাদের মধ্যে যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল তারা তখন সরকারি বা বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠান থেকেই কোন প্রকার প্রনোদণা পায়নি। পক্ষান্তরে সরকারি কোন কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত হলে তারা সরকারি সকল সুবিধা পেয়েছেন। সরকারি কর্মকর্তারা সকল সুবিধা পাবেন এটাই স্বাভাবিক কিন্তু আমরা কেন এত অবহেলিত থাকবো। করোনার নমুনা সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত থাকায় আমাদেরকে কোন ক্লিনিক চাকরি দিচ্ছে না। যারা আগে সংসারের ব্যয় বহন করতো এখন তারা সংসারের বোঝা হয়ে গেছে। আমাদের এখন বেচে থাকাটা কঠিন হয়ে পরেছে। আজ যদি সরকার এ সকল স্বেচ্ছাসেবীদের দায়িত্ব রাষ্ট্রীয় ভাবে না নেয় তাহলে আমাদের দুঃখকষ্টের কোন সীমা থাকবে না।

[৬] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমাদের একটাই দাবী তিনি যে আশ্বাস দিয়েছেন তা যেন অতিদ্রুত বাস্তবায়ন করে স্বেচ্ছাসেবী এই মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের সুন্দরভাবে বাঁচতে সাহায্য করবেন।সম্পাদনা : জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়