আমান উল্লাহ :[২] রোববার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ( টেকনাফ-৩) হেলাল উদ্দীনের আদালতে মামলাটি করেন নিহত মিজানুর রহমানের বড়বোন নূর। নিহত মিজানুর রহমান হোয়াইক্যংয়ের জিমনখালী এলাকার বাসিন্দা।
[৩] মামলায় সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে প্রধান আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী জুলখার নাইন জিল্লুর।
[৪] মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে , চলতি বছরের ৪ এপ্রিল টেকনাফ থানা পুলিশের একটি তাকে আটক করে নিয়ে যায়। এরপরও পুলিশ তার বাড়িঘর, আসবাবপত্র ভাংচুর করে। ২০লাখ টাকা দাবি করে পুলিশ। না দিলে ক্রসফায়ারে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয়া হয়। বাধ্য হয়ে ২ লাখ টাকা জোগাড় করে পুলিশকে দেন। কিন্তু আরো ১৮ লাখ টাকা দিতে না পারায় ৫এপিল রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের এলাকায় এনে মিজানুর রহমানকে ক্রসফায়ারের নামে গুলি করে হত্যা করে।
[৫] আইনজীবী জুলখার নাইন জিল্লুর বলেন, ফৌজদারি মামলার এজাহারটি আমলে নিয়েছেন আদালত এবং ওই ঘটনা সংক্রান্ত অন্য মামলা আছে কিনা তা আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে টেকনাফ থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান