আনিস তপন, জাফর ইকবাল: [২] সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন, দেশে কোন খাদ্যের সংকট নেই। এবছর পর্যাপ্ত পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়েছে। এক শ্রেণির ব্যবসায়ী খাদ্য মজুদ ও কৃত্রিম সংকট করে মূল্য বৃদ্ধির চেষ্টা করছে। এদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
[৩] তিনি বলেন, রাইস মিল মালিকরা করোনাকালে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হবে। পাশাপাশি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমে আরও গতি ও জবাবদিহিতা আনতে খাদ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য অধিদপ্তরসহ এর সকল দপ্তরসমূহ অটোমেশনের আওতায় আনা হবে। ভর্তুকি দেওয়াসহ নানা পদক্ষেপের কারণে দেশ কৃষিতে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে বিদেশেও রপ্তানি করছে।
[৪] খাদ্যমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণে নি¤œআয়ের শ্রমজীবী, অসহায়, দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। করোনায় দেশের কোন জনগণ না খেয়ে মারা যায়নি। যার যার স্থান থেকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে দেশ আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন।
[৫] শুক্রবার খুলনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে ‘ডিজিটাল রাইস প্রকিউরমেন্ট অ্যাপস’ এর মাধ্যমে জেলাটিতে শতভাগ চাল প্রকিউরমেন্ট কার্যক্রমের সমাপনী অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে জুম অ্যাপের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :