শিরোনাম
◈ খালেদা জিয়াকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে উৎকণ্ঠা—এভারকেয়ারে নজর সবার ◈ প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে বাড়তি খরচ কমাতে নতুন ছক চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ ১০ মাস পর প্রার্থী পরিবর্তন: খুলনা-১ এ জামায়াতের টিকিট পেলেন কৃষ্ণ নন্দী ◈ খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল এভারকেয়ারে ◈ উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে যুক্ত করতে পে-প্যালের সঙ্গে যোগাযোগ চলছে: গভর্নর ◈ 'স্বেচ্ছা নির্বাসনে' যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ ◈ স্কুলে ভর্তির নীতিমালা সংশোধন, বয়সসীমা শিথিল করল মাউশি, রেজিস্ট্রেশনের বয়সে কঠোর বোর্ড ◈ ভূমিকম্প থে‌কে রক্ষা পেতে জাপানের কাছ থেকে যা শিখতে পারে বাংলাদেশ ◈ খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা ◈ তালাক হলেও ফিরে আসার পথ—ইসলামী বিধান অনুযায়ী করণীয়

প্রকাশিত : ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৬:২৮ সকাল
আপডেট : ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৬:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ব্যাংকে ইন্সুরেন্স থাকা জরুরি : তপন কান্তি সরকার

শাহাদাৎ হোসেন: [২] গতকাল রাতে একাত্তর টিভির টকশোতে সিটিও ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তপন কান্তি সরকার বলেন, গত ২৭ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের কছে একটি সার্কুলার জারি করেছিলো যে, বাংলাদেশে একটা কোরিয়ান কোম্পানি সাইবার হামলা করতে পারে। এটা এমপিআর এর মাধ্যমে জানানো হয়েছিলো। এবং আমাদের আইসিটি দপ্তরের যে বিডিসার্ট আছে তারাও সার্টিফাই করেছে যে, বিগেন বয়েজ নামে একটি ভাইরাস এসেছে। আসার পরেই ব্যাংকগুলোতে যখন সার্কুলার দেওয়া হয়েছে, তার পরেই সমস্ত ব্যাংকগুলো নড়েচড়ে বসেছে।

[৩] তিনি আরও বলেন, এটা একটি ম্যালওয়্যার যেটা দিয়ে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক হ্যাকিং হয়েছিলে। তখন বলা হয়েছিলো কোরিয়ার কোন একটা হ্যাকার গ্রুপ ঢুকেছিলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ও কম্পিউটারে। এই ম্যালওয়্যারটা এমন একটি ভাইরাস যেটা কম্পিউটারে ঢুকে চুপচাপ বসে থাকে। যে হ্যাকার তাকে সমস্ত তথ্য পাঠাতে থাকে। ব্যাংক যখন এটা বুঝতে পারে, তার আগেই ঘটনা ঘটে যায়।

[৪] গত ২৭ আগস্টের পরে ব্যাংকগুলোতে হ্যাকিং হয়েছে কি হয় নাই এই জিনিসটা কিন্তু আমরা জানতে পারি নাই। কিন্তু কিছু কিছু ব্যাংক রাত ১১টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত তাদের সার্ভিসগুলো বন্ধ রেখেছে।

[৫] তিনি বলেন, ম্যালওয়্যার ভাইরাসটা নতুন কিছু নয়। হ্যাকারদের মূল লক্ষ্য থাকে ব্যাংক। ব্যাংকগুলোকে বারবার বলার পরেও এখন পর্যন্ত যথাযথ ব্যবস্থা নেয় নি। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন একটা সার্কুলার দেয় তখন তারা নড়েচড়ে বসে। তারপর হ্যাক হয়েছে কি না সেটা আমরা জানতে পারিনা। বিদেশের সিস্টেম গুলো ভিন্ন রকমের, তাদের ইন্সুরেন্স করা থাকে। কোথাও যদি কোন কাস্টমারের বা ব্যাংকে হ্যাক হয় তখন তারা নিজেদের স্বার্থে প্রচার করে। এবং হ্যাকিংয়ের টাকাটা তারা ইন্সুরেন্স কোম্পানি থেকে পেয়ে যায়। বাংলাদেশে এই সিস্টেমটা না থাকার কারণে কেউ এটা প্রকাশ করে না। এবং ব্যাংকগুলো তাদের রেপুটেশনাল ঝুঁকি মনে করে এই জিনিসটাকে আরো গোপন করে। সম্পাদনা: মহসীন বাচ্চু

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়