জেরিন আহমেদ: [২] দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত আসাদুল, সান্টু ও নবীরুল নামে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শুক্রবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রংপুরে র্যাব কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানায় র্যাব।
[৩] র্যাব জানায়, আটককৃত আসাদুল স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে চুরির উদ্দেশেই তারা এ হামলা চালিয়েছে।
[৪] তবে, র্যাব তাদের এ কথা এখনই বিশ্বাস করতে পারছে না। র্যাব বলছে, এ বিষয়ে আরো তদন্ত করার পরই মূল ঘটনা জানা যাবে। আসাদুল ও নবীরুল দু’জনই রঙ মিস্ত্রি।
[৫] র্যাব জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে আসাদুল ইসলাম দাবি করেছে যে, চুরি করার জন্য সে ও দুজন ওই রাতে বাসভবনে গিয়েছিল। তার সঙ্গে থাকা ওই দুজন ছিল চকবামুনিয়া বিশ্বনাথপুর এলাকার মৃত ফারাজ উদ্দিনের ছেলে নবীরুল ইসলাম (৩৫) ও একই এলাকার খোকার পুত্র সান্টু চন্দ্র দাস (২৮)। পরে তাদেরকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া জিজ্ঞাসাবাদের পর ঘোড়াঘাট উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলমকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
[৬] এদিকে, গুরুতর আহত ওয়াহিদা খানমের জ্ঞান ফিরেছে। তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল রয়েছে। তবে তিনি এখনও শঙ্কামুক্ত নন।
[৭] বৃহস্পতিবার (০৩ সেপ্টেম্বর) রাতে মাথায় অস্ত্রোপচারের পর থেকে ঢাকার নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে ৭২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রয়েছেন এ কর্মকর্তা। জ্ঞান ফেরার পর তিনি কথা বলেন তার স্বামীর সঙ্গে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক আছে। সময় টেলিভিশন ও যুগান্তর
আপনার মতামত লিখুন :