শরীফ শাওন: [২] ইতোমধ্যে ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। শতভাগ কাজ শেষে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নৌযানগুলোর ওপর নজরদারির পাশাপাশি সেগুলোর নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে বলে জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এসকল যান নজরদারিতে দেশের বিপুল পরিমান অর্থ সাশ্রয় হবে। অল্প খরচে সমুদ্রে মৎস্য আহরণকারী জাহাজ মালিকরা সার্বক্ষণিকভাবে জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
[৩] বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কম্পানি লিমিটেডের সহকারী মহাব্যবস্থাপক বখতিয়ার উদ্দিন জানান, জাপানি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বর্তমানে সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী নৌযানগুলোর তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এতে প্রতিটি নৌযান বাবদ প্রতিদিনের খরচ ১৬০ ডলার। এ খরচে ৬ ঘন্টা অন্তর শুধু নৌযানগুলোর অবস্থানের তথ্য পাওয়া যায়।
[৪] প্রকল্পের উপপরিচালক মনিষ কুমার মণ্ডল জানান, আশা করছি চলতি বছরই এর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করা যাবে। অপর উপপরিচালক অধীর চন্দ্র দাশ জানান, চট্টগ্রাম অঞ্চলে সাতটিসহ সারা দেশে ১৬টি নিজস্ব বেসস্টেশন থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে নৌযানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হবে।
[৫] পাঁচ বছর মোয়াদি প্রকল্পটি বিশ^ব্যাংকের সহায়তায় গত বছর জানুয়ারি থেকে শুরু হয়।