সিরাজুল ইসলাম: [২] ১১তম সাপ্তাহিক বিক্ষোভের সময় শনিবার জেরুজালেমের রাস্তায় তিল ধারণের জায়গা ছিলো না। নভেল করোনাভাইরাস সংকট ঠিকমতো সামাল দিতে না পারা এবং দুর্নীতির অভিযোগে তারা প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগ দাবিতে স্লোগান দেন। আলজাজিরা
[৩] স্থানীয় গণমাধ্যামের খবরে বলা হয়, বিক্ষোভে ২০ হাজার মানুষ অংশ নেয়। তবে আয়োজকরা বলছেন, অন্তত ৩৭ হাজার মানুষ এদিন রাস্তায় নেমে আসে।
[৪] সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা নেতানিয়াহুর বাসার দিকে যেতে চাইলে পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যায়।
[৫] কেইসারিয়া শহর তলিতে নেতানিয়াহুর ব্যক্তিগত বাড়ির বাইরে এবং জেরুজালেমে ছোট ছোট সড়ক ও ওপারপাসে মানুষ বিক্ষোভ করেছে।
[৬] জেরুজালেমে নেতানিয়াহুর সরকারি বাসভবনের কাছে বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিলো দেশটির জাতীয় ও কালো পতাকা। অনেকের হাতে ছিলো প্ল্যাকার্ড। এতে লেখা ছিলো অনেক হয়েছে। এটা রাজনীতি না, অপরাধ।
[৭] প্রধান প্রতিপক্ষ বেনি গান্টেজ এর সঙ্গে বিকল্প প্রধানমন্ত্রী করার চুক্তিতে এ সপ্তাহে টিকে গেছে নেতানিয়াহুর সরকার। ডিসেম্বরে বাজেট ভোট না হওয়া পর্যন্ত এ সরকার টিকতে পারে। তবে চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে সরকারের পতন ঘটবে। সেক্ষেত্রে সাধারণ নির্বাচন দিতে হবে। দুই বছরেরও কম সময়ে দেশটিতে দুইটি সাধারণ নির্বাচন হয়েছে।
[৮] গত মে মাসে নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টি এবং গান্টেজের ব্লু অ্যান্ড হোয়াইট পাটি জোট গঠন করে ক্ষমতাসীন হয়
আপনার মতামত লিখুন :