শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৮ আগস্ট, ২০২০, ০২:৫৪ রাত
আপডেট : ২৮ আগস্ট, ২০২০, ০২:৫৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] দিরাইয়ে স্কুল কক্ষে ফার্নিচার রেখে ব্যবসা করছেন শিক্ষক

দিরাই প্রতিনিধি: [২] দিরাই উপজেলার ধল পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক দীন ইসলামের বিরুদ্ধে নিজ বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষে ফার্নিচারের ব্যবসা করছেন বলে জানা গেছে।

[৩] বিদ্যালয়ে ব্যবসা বন্ধ করতে ওই বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য ও বিদ্যালয়ে ভূমি দাতার পুত্র কবির মিয়া গতকাল দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে কবির মিয়া বলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক দীন ইসলাম ও নরসিংদী জেলার বেলাবর এলাকা থেকে আসা কয়েক জন লোক আমাদের বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে অন্তত ৭-৮ লক্ষ টাকার ফার্নিচার গোদামজাত করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

[৪] গতকাল এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি মিলে তাদের কে ফার্নিচার সরানোর কথা বললে বেলাবরের লোকেরা বলেন আমরা দীন ইসলাম স্যার এখানে ফার্নিচার রেখেছেন। অভিযোগে তিনি আরও উল্লেখ করেন, শিক্ষক দীন ইসলাম ২০১০ সালে বিদ্যালয় মাঠে ঘর বানাইয়া মাছের আড়ৎ খুলেন, বিষয় টি সংবাদ পত্রে প্রকাশ হলে প্রশাসনের চাপের মুখে তিনি মাছের আড়ৎ অন্যত্র সরিয়ে নেন।

[৫] বিদ্যালয়ের রেজুলেশনে পরিষ্কার উল্লেখ আছে বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক অথবা পরিচালনা কমিটির সদস্য বিদ্যালয়ের জায়গার উপর নির্মিত দোকান কোটা ভাড়া নিতে বা ব্যবসা করেত পারবেন না, অথচ দীন ইসলাম বিদ্যালয়ের ভূমিতে মাঈশা লাইব্রেরীর সাইন বোর্ড দিয়ে প্রায় চার বছর ধরে মুদি মালের ব্যবসা করে যাচ্ছেন, তিনি প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ মূখ খুলছেন না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা( দায়িত্বপ্রাপ্ত) ফারিয়া সুলতানা অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করার দায়িত্ব উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কে দেওয়া হয়েছে। সম্পাদনা: সাদেক আলী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়