শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৫ আগস্ট, ২০২০, ০৯:২১ সকাল
আপডেট : ২৫ আগস্ট, ২০২০, ০৯:২১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হাসান বিন বাংলা: ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, বেগম খালেদা জিয়া এবং মির্জা ফখরুল ইসলামের দাবি

হাসান বিন বাংলা: ২১ আগস্ট বোমা হামলায় বেগম খালেদা জিয়ার সম্পৃক্ততা নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ। হোতা হ্যায় ভাইসাব, হোতা হ্যায়! ইয়ে হ্যায় বাংলাদেশ, ইধার এয়সিই হোতা হ্যায়। বেগম জিয়ার সমস্যা হলো, তিনি দুই ক্লাস কম এন্ট্রাস পাস। কিন্তু জিয়া ছিলো পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গড়া চৌকস টিকটিকি। তাই বঙ্গবন্ধু হত্যায় জড়িত জিয়া জীবিত অবস্থায় প্রথমেই একশ্রেণির বশংবদ (বশীভূত চাটুকার) বুদ্ধিবেশ্যা বাছাই করেন, যারা অনবরত বাঙালি জাতিকে ইতিহাস বিকৃতির দীক্ষা দিয়েছেন। তারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের প্রসঙ্গ উঠলেই রব দিয়ে উঠতো যে, হিংসা, দলাদলির রাজনীতি করে দেশকে আর পিছিয়ে দেওয়া যাবে না। কিন্তু দিনশেষে আদালত রায় দিয়েছেন যে, জিয়া জীবিত থাকলে তাকেও বঙ্গবন্ধুহত্যায় বিচারের আওতায় আনা যেতো। পক্ষান্তরে বেগম জিয়া ছিলেন বেসামাল, তাই ২১ আগস্ট বোমা হামলার ঘটনায় সংসদে দাঁড়িয়ে মশকরা করেছিলেন যে, শেখ হাসিনা ভ্যানিটি ব্যাগে করেই গ্রেনেড নিয়ে গিয়েছিলেন।

সেদিন বিএনপি দলীয় নেতৃবৃন্দ বোমা হামলার জন্য আওয়ামী লীগকেই দায়ী করেছিল কিন্তু আজ রাজাকার ছাওয়াল মির্জা ফখরুল বিন কয়েদী নং ৭১০ বলেন, ‘২১ আগস্ট বোমা হামলার ঘটনা নিঃসন্দেহে ভয়াবহ এবং এতে হতাহতের ঘটনা মর্মস্পর্শী ও হৃদয়বিদারক।’ সেদিন বেগম জিয়া নাকি বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনার কাছে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজ স্বাক্ষরে শোক ও সমবেদনা জানিয়ে পত্র দিয়েছিলেন। অথচ পুরো জাতি জানে, সেদিন তিনি তার বখে যাওয়া সন্তানকে বাঁচাতে কী কী করেছিলেন। রমনা এভিনিউতে শত শত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর রক্তের দাগ শুকানোর আগেই গভীর রাতে ঢাকা সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে তা ধুয়ে মুছে সাফ করে দেওয়া হয়েছিল। সাজানো হয়েছিল জজ মিঞা নাটক। আচ্ছা, আমি কেনইবা এসব নিয়ে লিখছি? লিখতে হলে তো ফরিদপুর ছাত্রলীগের নেতাদের অপকম্ম নিয়ে লেখার কথা, তাই না? না থাক ওই সব বিষয়ে লিখলে তো আবার ‘দলকানা’ পুরস্কারটা অন্য কেউ নিয়ে যাবে। তার চেয়ে এই ভালো , চলছি-ফিরছি, পেট পুরে ভাত খাচ্ছি। বলো আর কী আমার চাই। হা হা হা এই জীবনে আমাদের ভাগ্যে স্বাধীনতা বলে কিছু নেই। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়