আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] নতুন প্রকাশিত স্যাটেলাইট চিত্রে চীনা সামরিক বাহিনীর এই কার্যক্রমের প্রমাণ মিলেছে। এ অঞ্চলটি নেপালের দাবি করা লিপুলেখ এলাকায় অবস্থিত। এই পাস ব্যবহার করেই বহু বছর ধরে মানস সরোবরে যান ভারতের তীর্থযাত্রীরা। দ্য প্রিন্ট
[৩] ছবিটি প্রকাশ করছেন এক নাম না জানানা স্যাটেলাইট ছবি বিশ্লেষক। এই ছবিতে একটি গ্রাম দেখা গেছে যেখানে নতুন করে রাস্তা বানানো হয়েছে। এবং বসবাসের জন্য সন্দেহভাজন লাল রঙের তাবুও খাটানো হয়েছে। ডেকান ক্রনিক্যাল
[৪] ছবিতে দেখা গেছে মানসসরোবরের ধারে বসানো হয়েছে এক রেজিমেন্ট ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র। এছাড়াও একটি সূত্র জানায়, লিপুলেখ পাসের কাছে এক ব্যাটেলিয়ন পিপলস লিবারেশন আর্মির সেনা মোতায়েনও করেছে চীন।
[৫] এর আগে এএনআই জানিয়েছিলো, জুন মাসে ভারতও পূর্ব লাদাখে তাদের সবচেয়ে দ্রুতগামী মোবাইল স্যাম(ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র) ডিভিশন মোতায়েন করেছে।
[৬] মে মাসে এই এলাকায় ভারত একটি রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নিলে সমস্যার সূত্রপাত হয়। ১৭ হাজার ফুট উঁচু এই রাস্তা নিয়ে আপত্তি তুলে নেপাল। তাদের অভিযোগ, মানবতার খাতিরে ভারতকে এই পথ ব্যবহার করতে দিলেও তারা স্থায়ী রাস্তা বানানোর অধিকার রাখে না। পরে লিপুলেখ, কালাপানি ও লিম্পুয়াধারাকে মানচিত্রে দেখিযে সংবিধান সংশোধন করে কাঠমান্ডু। সম্পাদনা: ইকবাল খান