রাশিদ রিয়াজ : [২] এ বছরের প্রথম ৬ মাসে ৫১ হাজার ৪০৫ জনের মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ মৃত্যু হার ১৫ শতাংশ বেশি যা সংখ্যায় সাড়ে ৬ হাজার। সিএনএন
[৩] ১৮৬৯ সালে সুইডেনে দুর্ভিক্ষে ৫৫ হাজার ৪৩১ জন মারা গিয়েছিল। ২০০৫ সালে সুইডেনে সবচেয়ে কম মানুষ জন্মগ্রহণ করে। দুর্ভাগ্যবশত ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এবার বসন্তের আগে যখন কোভিড ছড়িয়ে পড়ে তখন লকডাউন আরোপ করা হয়নি। ব্যক্তিগত পছন্দ বা দায়িত্বের ওপর বিষয়টি ছেড়ে দেয়া ছাড়াও অধিকাংশ বার, স্কুল, রেঁস্তোরা ও স্যালন খোলা ছিল।
[৪] কোভিড ছড়িয়ে পড়ার পর স্টকহোমে মাত্র ৭.৩ শতাংশ সুইডিশ নাগরিকের মধ্যে এ্যান্টিবডি ভাইরাস প্রতিরোধে সক্ষম হয়ে ওঠে কিন্তু ৭০ থেকে ৯০ ভাগ মানুষের মধ্যে কঠিন প্রতিরোধের প্রয়োজন পড়ে।
[৫] জুনের প্রথম দিকে কোভিডে মৃত্যু সাড়ে ৪ হাজার ছড়িয়ে পড়ে। ঘরে অধিকাংশ কোভিডে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা নেয়া হয়। দেশটির প্রধান এপিডেমিওলজিস্ট আন্দ্রেস টেগনেল স্বীকার করেন সুইডেনের জনস্বাস্থ্য সংস্থা ঘরে চিকিৎসার ব্যাপারে অধিক ঝুঁকির বিষয়টি তাদের জানা ছিল না।
আপনার মতামত লিখুন :