সিরাজুল ইসলাম: [২] নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকি উপেক্ষা করে শনিবার তারা রাজধানী সিউলের রাস্তায় নেমে আসেন। দ্বিতীয় ধাপের সংক্রমণ ঠেকাতে প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইন প্রশাসন জমায়েত নিষিদ্ধ করেছে। একই সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখায় পুনরায় গুরুত্বারোপ করেছে। রয়টার্স
[৩] তারা প্রেসিডেন্টের রিয়েল এস্টেট নীতি ও কর্মকর্তাদের যৌন কেলেঙ্কারীর প্রতিবাদও জানিয়েছেন। অনেকের হাতে নানা স্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড ছিলো। দেশটির স্বাধীনতা দিবসের আগেই তারা তার পদত্যাগের দাবি জানান। ১৯১০-১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জাপানের কলোনি ছিলো কোরিয়া।
[৪] চার মাসের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো রোববার হঠাৎ কোভিড-১৯ শনাক্ত বেড়েছে বলে জানিয়েছে কোরিয়ার রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (কেসিডিসি)।
[৫] শুক্রবার ১৬৬ জনের শরীরে কোভিড শনাক্ত হয়। তাদের ১৫৫ জন সংক্রমিত হয়েছেন স্থানীয়ভাবে। বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে কর্তৃপক্ষকে। এশিয়ার চতুর্থ বৃহৎ অর্থনীতির দেশটি ব্যাপক হারে পরীক্ষা করছে।
[৬] শুক্রবার মধ্যরাত পর্যন্ত দেশটিতে ১৫ হাজার ৩৯ কোভিড রোগী শনাক্ত এবং মারা গেছে ৩০৫ জন। রেঁস্তোরা ও গির্জাসহ যেকোন ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
[৭] শতাধিক আক্রান্ত শনাক্তের ঘটনায় দুইজন ছিলো গির্জায় গমনকারী। এ কারণে গির্জার ৪ হাজার সদস্যকে পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী পার্ক নিউয়াং-হু।
[৮] প্রধানমন্ত্রী চাং সাইকুন শনিবার বলেন, কর্তৃপক্ষ সিউল ও পাশের জিয়াংগি প্রদেশে শারীরিক দূরত্বের নতুন নির্দেশনা তৈরি করছেন।