রাশিদ রিয়াজ : [২] এর আগে প্রথমবারের বৈঠকে আগ্রহ দেখিয়েছিল মোট ১৬টি কোম্পানি। বুধবার ভারতে রেলের দ্বিতীয় প্রি-অ্যাপ্লিকেশন কনফারেন্সে যোগ দিয়ে ২৩টি কোম্পানি বলে তারা ট্রেন চালাতে আগ্রহী। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৩] কোভিডে লকডাউনে ভারতে স্বাভাবিক ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। বুধবার ভারতের রেলের দ্বিতীয় প্রি-অ্যাপ্লিকেশন কনফারেন্সে যোগ দেয় আইআরসিটিসি ছাড়াও সিমেন্স, আলস্টম, জিএমআর, বিইএমএল, বিএইচইএল, সিএএফ, মেধা গ্রুপ, স্টারলাইট, ভারত ফোর্জ, জেকেবি ইনফ্রাস্ট্রাকচার, টিটাগড় ওয়াগনস লিমিটেডের মতো নামকরা কোম্পানিগুলো।
[৪] ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেন পরিচালনার আশ^াস দিয়ে বলেন নির্ধারিত সময়ের আগে বা বিলম্বের জন্যে তারা জরিমানা দিতে রাজি আছেন। এছাড়া ১ শতাংশ কম আয় দেখানোর বিষয়টি ধরা পড়লে ১০ শতাংশ অতিরিক্ত জরিমানা দেবেন।
[৬] চলতি অর্থবর্ষের শেষ ভারতীয় রেল নিলাম প্রক্রিয়া শুরু করবে। আর ২০২২-২৩ সালে ১২টি ট্রেন চালানো হবে বেসরকারি উদ্যোগে। পরের ধাপে ২০২৩-২৪ সালে ৪৫টি ও ২০২৬-২৭ সালে বাকি ৪৪টি ট্রেন চালানো হবে।
[৭] মোট ১০৯টি রুটে ১৫১টি ট্রেন চালানোর দায়িত্ব বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হতে পারে। এজন্যে হাওড়া, পাটনা, সেকেন্দ্রাবাদ, বেঙ্গালুরু, জয়পুর, প্রয়াগরাজ, চেন্নাই, চণ্ডীগড়, দিল্লি, মুম্বইয়ের মতো শহরকে ভিত্তি করে ১২টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে ট্রেনের রুট। রেলের অবকাঠামো ব্যবহার করতে বেসরকারি সংস্থাকে কিলোমিটার প্রতি দিতে হবে ৫১২.১৩ রুপির শুল্ক।