শরীফ শাওন : [২] রাজধানীর মিরপুর, বনানী বাজার, ধানমন্ডি সেন্ট্রাল রোড, পুরান ঢাকার নবাবপুর রোড, রায়সাহেব বাজার মোড়, তাঁতীবাজার, বংশাল, নিমতলী, হাজারীবাগের মনেশ্বর রোড, বাংলামোটর, ইস্কাটন, মৌচাকসহ বিভিন্ন এলাকায় এমন চিত্র দেখা যায়। এছাড়া, কোভিড সংক্রমণ এড়াতে মুখে মাস্ক পরে ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে কোরবানি করতে দেখা যায়নি।
[৩] নির্ধারিত স্থানে কোরবানি না দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে মিরপুরের বাসিন্দা আলি হাসান বলেন, একই স্থানে সকলে কোরবানি দেওয়ার চেয়ে নিজের বাসার সামনে নিরাপদ মনে করছি। অপর এক বাসিন্দা জানান, প্রধান সড়কে কোরবানি দিলেও রক্ত ছাড়া অন্য কোন বর্জ্য যেন ড্রেনে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখছি। অপর একজন অভিযোগ করেন, সিটি করপোরেশনের জায়গায় কোরবানি দিতে গেলে শহরবাসীর তিন দিন সময় লাগবে। সেখানে ইমাম, কসাই ও ভালো ব্যবস্থা নেই।
[৫] সেন্ট্রাল রোডের বাসিন্দা তামান্না বলেন, আমার বাসার নিচে প্রায় ১০-১২টা গরু কোরবানি হয়েছে। কারও মুখে আমি মাস্ক দেখিনি। সচেতনতার নির্দেশনা থাকলেও এরা মানতে নারাজ। আমি দুজন প্রতিবেশীকে বলেছিলাম কোনো একটা ফার্মকে দায়িত্ব দিতে। তাদের উত্তরটা আর ভালো লাগে নাই।
[৬] স্বাস্থ্যবিধি না মানা ব্যক্তিরা বলেন, মাস্ক, গ্লাভস ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করে কোরবানি দেওয়া যায় না। কোরবানি আল্লাহর নামে, কিছু হবে না। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব