ফিরোজ আহমেদ: প্রবল বন্যা ধেয়ে আসছে। বন্যাক্রান্ত শ্রীনগর, দোহার ও নবাবগঞ্জের কয়েকটা ছবি দেখেএই সময়ে আবারও আড়িয়াল বিলের কথা মনে পড়লো। স্থানীয় মানুষেরা আড়িয়াল বিলটিতে বিমান বন্দর হওয়াটা প্রতিরোধ করেছিলেন আওয়ামী লীগের এই দফার শুরুর দিকটাতে। অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর মতো মানুষ সেই আন্দোলনে মামলার শিকার হয়েছেন। কিন্তু বিল ভরাট করে বিমানবন্দর বানাবার চেষ্টা এখনও থেমে নেই, আড়িয়াল বিল এলাকায় গেলে সেই বিল ভরাট করে বিমানবন্দর হলে কী কী সুবিধা হবে, সেই প্রচারণা এখনও শুনতে পাই। একটা কথা এই ধান্ধাবাজ লোকজন বেশ প্রচার করেন: আরে বিমানবন্দর হইলে পেপসির মুখ টোকানোর কাজ করেই বহু মানুষের পেট ভরবে। দেশের বড় মাছ ও ধানের উৎসটার কী হবে, সেটা শুধু না, গোটা শ্রীনগর-দোহার-নবাবগঞ্জ এলাকার বন্যা ব্যবস্থাপনার কী হবে, সেটা তারা আর বলেন না।
বন্যার বিববরণ দিতে গিয়ে একটা স্থানীয় একটি সংবাদপত্র লিখেছে, স্থানীয় প্রভাবশালীরা দখল করায় একটা খাল ভরাট হয়ে পানি আর আড়িয়াল বিলে যেতে পারছে না, তাই কয়েকটা গ্রাম ডুবে গেছে, ঢাকা দোহার সড়কে পানি জমেছে। যদি আস্ত আড়িয়াল বিলটা না থাকতো। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :