সিরাজুল ইসলাম : [২] বিভিন্ন প্রদেশে নিজ বাড়িতে ফেরার জন্য শনিবার রাজধানী ম্যানিলার ওই স্টেডিয়ামে তারা জড়ো হন। সেখানে তিল ধরনের জায়গা ছিলো না। রয়টার্স
[৩] রাজধানীতে চাকরি হারানোদের সেখান থেকে স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয় সরকারি পরিবহন ব্যবস্থায়। এর আগে তাদের কোভিড পরীক্ষা করা হয়। সরকারি সহকারী প্রোগ্রামের সহকারী সচিব জোসেফ এনকাবো বলেন, তারা সাড়ে ৭ হাজার লোকের আয়োজন করেছিলেন। কিন্তু শুক্রবার থেকে সেখানে আরও দুই হাজার লোক জমায়েত হন। এতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
[৪] তিনি বলেন, অতিরিক্ত লোক হওয়ায় সেখানে শারীরিক দূরত্ব বজায় ছিলো না। অনেকের মুখে মাস্ক ছিলো না। তাদের মধ্যে নারী, শিশু, বৃদ্ধ এমনকি গর্ভবতী নারীরাও রয়েছেন। তারা গা সেঁষে ছিলেন।
[৫] করোনাভাইরাস মহামারী শুরুর পর মধ্য মার্চ থেকেই লকডাউন আরোপ করা হয় ম্যানিলায়। এরপর থেকে এ স্টেডিয়ামে অনেকেই জড়ো হন।
[৬] সেখানে ফ্রেড ম্যারিক উকোল নামে এক ব্যক্তি বলেন, তিনি অস্ট্রেলিয়ায় ওয়েল্ডার হিসেবে কাজ করেন। করোনার কারণে তার ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেছে। তার সঞ্চয়ও ফুরিয়ে গেছে। তার মতো অবস্থা অন্যদেরও। দ্রুত কোভিড পরীক্ষা করে তাদের সরকারি ব্যবস্থাপনার বাস, ট্রেন বা জাহাজে উঠার অনুমতি দেয়া উচিত।