লাইজুল ইসলাম : [২] বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হাসপাতাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসকদের দেয়া হয়েছে নকল মাস্ক। থ্রি-এম কোম্পানির মাস্কের গায়ে লেখায় ভুলের অভাব নেই। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই ধরনের মাস্ক দেখলেই বোঝা যায় এগুলো নকল।
[৩] এ বিষয়ে হাসপাতালটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন বলেন, শোকজ করার পর সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান তিন দিনের সময় পেয়েছে। তাদের শোকজের উত্তরের অপেক্ষায় আছি। এরমধ্যে এন-৯৫ মাস্ক নিয়ে অভ্যন্তরীণ তদন্ত চলবে।
[৪] ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বলেন, এই মুহুর্তে এ বিষয়ে আর কিছু বলা যাবে না। তবে তাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ সাপেক্ষে মামলা করা হবে।
[৫] জুলফিকার আহমেদ বলেন, এই মাস্ক আমরাই এনেছি। অর্ডার আমরাই করেছি। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আমরাই নিবো।
[৬] মাস্কের বিষয়ে প্রশ্ন ওঠায় চিকিৎসকদের কাছ থেকে সেগুলো ফেরত নেয়া হয়েছে। হাসপাতালটির উপ-পরিচালক পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে হাসপাতালের গেলো কয়েকদিন ধরে ঝামেলা হচ্ছে। চিকিৎসকদের মধ্যে মাস্ক সমস্যা চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
[৭] বিএমএ’র মহাসচিব ডা. এহেতেশাম বলেন, এতে আমরা সাংঘাতিক ভাবে উদ্বিঘ্ন। এভাবেই ডাক্তাররা আক্রান্ত হবে। মারা যাবে। দায়িত্বশীলদের এসব বিষয়ে আরও সচেতন ও সতর্ক হওয়া উচিত। সম্পাদনা: ইকবাল খান