শিরোনাম
◈ কড়াইলের ভয়াবহ আগুনে নিঃস্ব পরিবারগুলোকে সহায়তার আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার ◈ আমি বাংলাদেশিদের মতো কথা বলছি, ক্ষমতা থাকলে গ্রেপ্তার করুন, ভারতবর্ষ নাড়িয়ে দেবো ◈ বাংলা‌দেশও পা‌রে সাফ‌ল্যের স‌ঙ্গে বিশ্বকাপ আ‌য়োজন কর‌তে, প্রমাণ কর‌লো কাবা‌ডি ফেডা‌রেশন ◈ শব্দ দূষণ বন্ধে সরকার কঠোর: নীরব এলাকায় নির্বাচনি মাইক সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ◈ লাইভস্ট্রিমে সাহায্য চাওয়া নিয়ে দুবাই রাজপরিবারের সদস্যের সাবেক স্ত্রীর গ্রেপ্তার আশঙ্কা ◈ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বার্সেলোনাকে হেসে খেলে হারা‌লো চেলসি ◈ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি ১৫ ফেব্রুয়ারি ◈ কিছুতেই থামছে না গণপিটুনি, মৃত্যুতে বাড়ছে উদ্বেগ! ◈ ২০৩০ সালের কমনওয়েলথ গেমস ভারতেই? বুধবার ঘোষণা হ‌বে আ‌য়োজ‌কের নাম ◈ অগ্রণী ব‌্যাং‌কের ভ‌ল্টে শেখ হাসিনার ৮৩২ ভরি স্বর্ণালংকার 

প্রকাশিত : ০৪ জুলাই, ২০২০, ০৩:৫৪ রাত
আপডেট : ০৪ জুলাই, ২০২০, ০৩:৫৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মির্জাগঞ্জে সড়ক নির্মাণে ধীরগতি, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী

মোঃ সোহাগ, মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : [২] পাকার পরিবর্তে রাস্তার উপরে গজিয়েছে ঘাস। তবুও শেষ হয়নি নির্মাণ কাজ। নির্মাণ কাজে ধীর গতি চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে এলাকাবাসী। নির্মাণের ২ বছরের ও বেশি সময় পেরেল এখন সম্পূর্ণ হয়নি কাজ।

[৩] পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মহাসড়ক সংলগ্ন পশ্চিম সুবিদখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হয়ে ইসমাইল মেম্বার বাড়ি পর্যন্ত ২ কিঃমিঃ রাস্তার এ করুন অবস্থা।

[৪] উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানাযায়, ২০১৮ সালে ২৯ আগস্ট ১কোটি ৫০লক্ষ ৬০টাকা ব্যয়ে রাস্তাটির দরপত্র আহ্বান করা হলে পটুয়াখালীর মেসার্স বশির উদ্দিন এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোঃ বশির উদ্দিন কাজটি পান। ২০১৮ সালে ১ লা সেপ্টেম্বর কার্যাদেশ দেয়া হয়। কাজ শুরুর কিছু দিন যেতে না যেতেই ৯০ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা বিল উত্তোলন করে কাজ বন্ধ করে দেয়। এরপর ২ বছর পেরিয়ে গেলো ও কাজ শেষ করেনি ঠিকাদার।

[৫] সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, রাস্তাটি পূর্বে ইট সলিং ছিল। এলাকাবাসীর চলাচলের সুবিধার্থে রাস্তাটির পেইজ ঢালাই কাজ শুরু হয়। আর তখন থেকে শুরু হয় এলাকাবাসীর ভোগান্তি। আগের রাস্তা ভেঙ্গে নতুন রাস্তার কাজ শুরু করে ঠিকাদার। কিছু দিন কাজ করার পরে কাজ বন্ধ করে দেয়। তার পর দীর্ঘ ২ বছরের ও বেশি সময় অতিবাহিত হলেও আর কাজ করে নি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। সংশ্লিষ্ট অফিস ও রয়েছে নিরব। রাস্তাটি এখন এলাকাবাসীর গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গাড়ি তো দূরের কথা পায়ে হেটে চলাই দায়। তাই বাধ্য হয়ে এলাকাবাসী কয়েক কিলোমিটার পথ ঘুরে চলাচল করছে। রাস্তাটি বিভিন্ন জায়গায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। আর এবড়ো - থেবড়ো হয়ে গেছে পুরো রাস্তা। ফলে ওই এলাকার পথচারী সহ শিক্ষার্থীদের চলাচলে ভোগান্তির আর শেষ নেই।

[৬] স্থানীয়রা জানান, আগে তবুও ইট ছিলো। আর যা হোক হাটা গেছে কিন্তু এখন পায় হেটে চলাচলের কোন উপায় নেই। কাজ শুরু করে কিছু দিন পর হঠাৎই কাজ বন্ধ করে দেয়। এখন রাস্তা ভাঙা, গর্ত ও পানি কাদায় একাকার। চলাচলের কোন উপায় নেই। অতি শিঘ্রীই রাস্তাটি নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবী জানান তারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়