শাহীন খন্দকার : [২] এই মানবাধিকারকর্মী বলেন, যারা নারী নির্যাতনকারী তারা মানুষ নয়, ক্রিমিনাল।
[৩] শুধু বাংলাদেশে নয়, পুরো বিশে^ই রয়েছে এ ধরনের ক্রিমিনালদের অবস্থান। অপরাধীদের অবস্থান পুলিশের জানা থাকলেও আইনের আওতায় কেন আনতে পারছে না? অপরাধীরা কীভাবে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়?
[৪] পুলিশ কেন ধরতে পারছে না? রাষ্ট্র ও জনগণ চায় ধর্ষকামী মানসিকতার পরিবর্তন। কিন্তু পুলিশ নির্বাক! কেন? মানুষ জানতে চায়।
[৫] কোভিড-১৯ মহামারিতে স্বাস্থ্যবিধি অনুস্মরণ করে একজন থেকে অপরের দূরত্ব বজায়ে চলার কথা, সেখানে একজন নারী ধর্ষিত হয় কীভাবে?
[৬] কোভিড-১৯ কালে পুলিশ, সাংবাদিক, ডাক্তার সবাই ঝুঁকির মধ্যে আছেন। পুলিশ যদি শক্ত অবস্থানে থেকে আসামিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতো, তাহলে দিনে গড়ে ৩ জন নারী ধর্ষিত হতো না। ১০ জনের অধিক নির্যাতনের শিকার হতো না বলেও মনে করেন এই মানবাধিকারকর্মী। খুশি কবীর বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ফেসবুকে কে কী লিখছে, তা নিয়ে তৎপর হলেও প্রকাশ্যে দিবালোকে অপরাধ করেও অপরাধী পার পেয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তাদের উল্লেখ করার মতো তৎপরতা নেই।