ইসমাঈল ইমু : [২] বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঝিনাইদহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল অভিযুক্ত ওই চারজনকে গ্রপ্তার করে। অভিযুক্তদের কাছে থেকে আপত্তিকর ওই ভিভিও জব্দ করেছে পুলিশ।
[৩] ওই নারী ও তার স্বামী ঝিনাইদহ শহরে একটি বাসায় ভাড়া থাকেন। স্বামী পেশায় ইলেকট্রিক মেকানিক। গত ১৮ জুন সন্ধ্যার দিকে তার ইলেকট্রিক কাজের সহকারী এক কিশোরকে দিয়ে বাসায় বাজার পাঠান। ওই সহকারী বাসায় গিয়ে দরজা নক করলে ওই নারী দরজা খুলে দেন। তখন এলাকার বখাটে ও মাদকসেবী সানি মুন্সি (২৩), শাওন (২৪), মারুফ বিল্লাহ (২৫) ও সোহান (২৫) অতর্কিতে ওই বাসার ভেতরে ঠুকে পড়ে।
[৪] এ সময় ওই নারীর মেয়ে পাশের কক্ষে ছিল। অভিযুক্তরা মেয়েকে পাশের কক্ষে আটকে রেখে ওই নারী ও ওই কিশোরকে নানা ধরনের ভয়ভীতি দেখান। এরপর ওই চার যুবক সহকারী কিশোরের পোশাক খুলে ভিকটিমের পাশে বসিয়ে ছবি তোলেন। এরপর আরও ‘আপত্তিকর কাজ’ করতে বললে তাতে রাজী না হওয়ায় ওই কিশোরকে মারধর করেন তারা।
[৫] পরে ওই যুবকেরা ওই নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। কিন্তু তাতেও ব্যর্থ হয়ে জোর করে তাকে বিবস্ত্র করে ছবি তোলে ও ভিডিও করে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব