সালেহ্ বিপ্লব : [২] তবে কোভিড-১৯ সংক্রমণের সার্বিক পরিস্থিতি দেখে হতাশ সফররত দলটি। কারণজনগণের মধ্যে সচেতনতা খুবই কম, নমুনা পরীক্ষাও খুব কম।
[৩] রোববার ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে ভার্চুয়াল আলোচনায় বিশেষজ্ঞ দলের পক্ষে কথা বলেন ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন ইয়ান হুয়ালং। অংশ নেন ডা. শুমিং শিয়ানউ ও ডা. লিউহাইট্যাং।
[৪] করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় বাংলাদেশকে সহযোগিতার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলটি গত ৮ জুন ঢাকায় আসে। ডা. লি ওয়েনশিউর নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলে চিকিৎসক, নার্সসহ সংক্রামক ব্যাধি নিরোধ বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন।
[৫] সোমবার দেশে ফিরে যাবে বিশেষজ্ঞ দলটি। এর আগে দুই সপ্তাহের অভিজ্ঞতার আলোকে সুপারিশ দিয়ে যাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে।
[৬] ইয়ান হুয়ালং বলেন, বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ এখনো চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেনি, কবে পৌঁছাবে তাও বলা কঠিন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অবশ্যই পরিকল্পিত ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে লকডাউন করতে হবে।
[৭] বেশি বেশি নমুনা পরীক্ষার ওপর জোর দিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেন, দ্রুত পরীক্ষা, দ্রুত শনাক্তকরণ, দ্রুত আইসোলেশন এবং দ্রুত চিকিৎসা এখন খুব গুরুত্বপূর্ণ। সন্দেহজনক কেস থেকে সর্বস্তরে টেস্ট নিশ্চিত করতে হবে। তিনটি উপায়ে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আক্রান্তদের চিকিৎসা, এই ভাইরাসের ট্রান্সমিশন বন্ধ করা এবং যারা আক্রান্ত হননি তাদের রক্ষা করা।
আপনার মতামত লিখুন :