ইসমাঈল ইমু : [২] দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা (উপ-পরিচালক) প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য বলেন, শিগগিরই অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে। করোনাকালে এন-৯৫ মাস্ক, পিপিইসহ বিভিন্ন সুরক্ষামূলক সামগ্রী ক্রয়ে অনিয়ম-দুর্নীতি, প্রতারণা বা জালিয়াতির অভিযোগে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
[৩] দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছিলেন, করোনা মহামারি শুরুর সময় এসব সামগ্রী ক্রয়-প্রক্রিয়া শুরু হয়। কমিশন এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিবেদন সংরক্ষণ করছে।
[৪] তিনি বলেন, কমিশন সার্বিকভাবে এসব কেনাকাটার বিষয়গুলো অনুসরণ করছিল। এ বিষয়ে ইতোমধ্যেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তাদের নিজস্ব প্রক্রিয়ায় তদন্ত সম্পন্ন করেছে।
[৫] এন-৯৫ মাস্ক কেলেঙ্কারি নিয়ে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতের কেনাকাটার দুর্নীতির বিষয়টি সামনে আসে। বিষয়টি তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ