শিমুল মাহমুদ: [২] রেপিড ডট ব্লট প্রকল্পের ৬ বিশেষজ্ঞ মনে করেন, পররাষ্ট্র এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সর্বস্তরের ঐকান্তিক সহযোগিতা পেয়েছেন বলেই তারা আজকের এই জায়গায় আসতে পেরেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের প্রকল্পের সাফল্য চান, এটা মনে করার মতো যথেষ্ট কারণ তাদের নজরে ও উপলব্ধিতে এসেছে। তবে তাদের মতে, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তরফে কিছু ক্ষেত্রে অধিকতর সহযোগিতা দেওয়া সম্ভব ছিল। সেটা পেলে কিট নিয়ে মানুষের কাছে যেতে সময়সীমা আরও কমত। সূত্র: প্রথম আলো
[৩] প্রকল্পের প্রধান গবেষক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, আমার আবেদন সরাসরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে। কাঁচামাল আনতে যেখানে দুই মাস লাগবে, কেবল তিনি হস্তক্ষেপ করলেই এটা এক মাসে সম্ভব হবে। মন্তব্য করেন ড. বিজন কুমার শীল।
[৪] জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নিহাদ আদনান কিট প্রকল্পের কারিগরি পরিচালক। তার কথায়, ‘শুধু নিবন্ধন পাওয়াই শেষ কথা নয়। অনাপত্তিপত্রসহ আরও কতগুলো বিষয় আছে, যার আগাম অনুমোদন দরকার। তাহলে আমরা দ্রুত মানুষের কাছে যেতে পারব। তারা অপেক্ষায় আছে।
[৫] মো. আহসানুল হক আরএনএর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের বায়োসট্যাটিশিয়ান। তার কথায়, রিএজেন্ট আনতে অনাপত্তিপত্র পেলেই আমরা চীনে ক্রয়াদেশ দিতে পারি।
[৬] ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ রায়েদ জমিরউদ্দিন প্রকল্পের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট। তিনি বলেন, লকডাউনের মধ্যে বাংলাদেশে দ্রুত কিছু করতে হলে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। নইলে আমরা পিছিয়ে যাব।
[৭] কিট থেকে মুনাফা অর্জন বিষয়ে জানতে চাইলে ড. রায়েদ বলেন, গণস্বাস্থ্যের সঙ্গে যদিও এটি আমাদের একটি জয়েন্ট ভেনচার। কিন্তু এই কিট মানুষের কাছে পৌঁছাতে জাফরুল্লাহ চৌধুরী আঙ্কেলের যা স্বপ্ন, আমাদেরও একই স্বপ্ন।
আপনার মতামত লিখুন :