আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৪] সেইন্ট লুইস শহরে বিক্ষোভকারীদের চোড়া গুলিতে আহত হয়েছেন ৪ পুলিশ কর্মকর্তা। অবশ্য শহরটির পুলিশ প্রধান জানিয়েছেন, তারা সকলেই আশঙ্কামুক্ত। শুধু সেইন্ট লুইসই নয়, বেশ কিছু শহরে এ ধরণের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। সিএনএন, এবিসি, ফক্স
[৫] সোমবার রাতে এবং মঙ্গলবার সকালে গ্রেপ্তার হয়েছেন আরও ৮ শতাধিক বিক্ষোভকারী। সব মিলিয়ে গ্রেপ্তÍারের সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি বলে মার্কিন গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।
[৬] বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগ দেবার ঘোষণা দিয়েছেন নিউ ইয়র্কের সিনেটর জেলেনুর মেসরি। তবে তিনি জানান, তার বিক্ষোভ হবে শান্তিপূর্ণ। অন্য বিক্ষোভকারীদেরও শান্তির পথে ফেরার আহŸান জানান তিনি।
[৭] নিউ ইয়র্কে সোমবার সারারাতই লুটপাটের ঘটনা চলেছে। সিএনএন এর এক প্রতিবেদক জানান, ম্যানহাটনের বেশ কিছু স্ট্রিটে এমন একটিও দোকান নেই, যাতে লুটতরাজ চালানো হয়নি। খিছুকিছু বিক্ষোভকারী জানান, জর্জ ফ্লয়েড একটি গ্রোসারি শপে কেনাকাটা করতে গিয়েই হত্যার শিকার হন। তাই প্রতিবাদ হিসেবে তারা গ্রোসারিগুলোতে লুটপাট চালাচ্ছেন।
[৮] মঙ্গলবার সকালেই ডালাসে পুলিশের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশ জবাবে টিয়ার গ্যাস ছোড়ে। এই বিক্ষোভকারীরা বলছেন, যালাসসহ টেক্সাসের শহরগুলো বর্ণবাদের নিকৃষ্টতম সময়ে তৈরি। তাই তারা এগুলো দখল করে ‘মুক্ত’ করবেন।
[৯] বিভিন্ন স্থানে পুলিশ কর্মকর্তারা নিজেদের ব্যাজ প্রতিকিভাবে খুলে ফেলে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন। মঙ্গলবার ভোড়ে টেক্সাসের পুলিশ প্রধান বিক্ষোভকারীদের কাছে পৌঁছে হাটুমুড়ে আত্মসমর্পন করেন। এবং কিছুক্ষণ পর স্লোগানে অংশ নেন।