কেএম নাহিদ : [২] রাজধানীর মার্কেট সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মার্কেট খোলা হলেও কাক্সিক্ষত ক্রেতার দেখা মেলেনি। রাজধানীর প্রায় সব মার্কেটেই সীমিতসংখ্যক ক্রেতার উপস্থিতি থাকলেও বেচাকেনা তেমন নেই।
[৩] মার্কেটে দর্শনার্থী এসেছেন, কিন্তু তাদের অনেকেই ক্রেতা নন। শেষ দিনের বেচাকেনাও হতাশ করেছে ব্যবসায়িদের। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতারা মার্কেটমুখী হয়নি। এতে ব্যবসায় ব্যাপক ধস নেমেছে।
[৪] সরকারের বিধি অনুযায়ী বিকেল ৪টায় দোকান বন্ধ করার কথা থাকলেও শেষ দিনে অধিকাংশ মার্কেটকেই এ নিয়ম মানতে দেখা যায়নি। মিরপুর-১০ নম্বর সেকশনে অবস্থিত তাবাসসুম ফ্যাশনের মালিক মো. জনি বলেন, ঈদের আগের দিন হলেও মার্কেটে বেচাকেনা নেই। গত বছরের বিক্রির ১০ শতাংশও বেচাবিক্রি হয়নি এ কয়দিন। সরকারের বিধি অনুযায়ী, প্রতিদিন বিকেল ৪টায় দোকান বন্ধ করেছি, তবে শেষ দিন হওয়ায় কিছুটা দেরি করছি। এখনও শেষ মুহূর্তে দু-চারজন ক্রেতা আসতে পারেন।
[৫]এদিকে সরকার অনুমতি দিলেও শপিংমল থেকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকায় বসুন্ধরা সিটি শপিংমল ও যমুনা ফিউচার পার্ক খোলেনি। একইসঙ্গে ঢাকাসহ সারাদেশে প্রায় ৯৫ শতাংশ শপিংমলও বন্ধ রয়েছে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :