কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] করোনা আক্রান্ত ও নাগরিককে ১০ দিন পরে, রোববার সকালে তুরস্কের একটি এয়ার এম্বুলেন্স ওই পরবারটিকে নিয়ে ঢাকা বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
[৩] পরিবারের অভিযোগ তুর্কি নাগরিককে বাংলাদেশে কোনো চিকিৎসা দেয়া হয়নি এমনকি বার বার চেষ্টা করেও করোনা টেস্ট করাতে পারেনি।
[৪] ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় আয়শে দিপচিন নামে এক টুইটার ব্যবহারকারীর ১৪ মে একটি টুইটের মাধ্যমে।
[৫] ওই টুইটে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বসবাসকারী আমার বড় বোনের বাসায় তার শ্বশুর ১৩ মে করনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
[৬] আমার বোনও ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। ওখানে তাকে কোনও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি টেস্টও করানো হচ্ছে না।
[৭] তিন বছরের দুই যমজ সন্তান আছে তাদের। আমরা চাই তাদেরকে তুরস্কে নিয়ে এসে চিকিৎসা দেয়া হোক।
[৮] সাথে তিনি তাদের বোনের সাথে মেসেজের কথোপকথনের স্ক্রিন শট এবং তার বোনের পরিবারের ছবি শেয়ার করেন।
[৯] টুইটি নজরে আসে ঢাকায় আবস্থিত তুরস্ক দূতাবাসের। দূতাবাস জানায় ওই তুর্কি নাগরিকেকে দেশে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য তারা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এয়ার এম্বুলেন্স চেয়েছে।
[১০] পরে রাষ্ট্রদূত মুস্তাফা ওসমান তুরান নিজেই পুরো পরিস্থিতির তত্ত্বাবধান করেন। পরিবারের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করেন। রাষ্ট্রদূত মুস্তাফা ওসমান এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
[১১] বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সির এশিয়া প্যাসেফিক অঞ্চলের প্রধান মিষ্টার সরোয়ার আলম রোববার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।