আব্দুল্লাহ মামুন : [২] তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি নিরাপদ নয়, ক্ষতি অনেক হয়ে গেছে। আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে হবে। উৎপাদন এবং কনজাম্পশন যদি চালু করে দেয়া যায় তাহলে ক্ষতি অতটা মারাত্মক হবে না।
[৩] অলরেডি চার থেকে ৫ লাখ লোককে মধ্যপ্রাচ্য থেকে চলে আসতে হচ্ছে। এতে করে রেমিটেন্স প্রবাহ কমে যাবে। ফরেন রিজার্ভ কমে যাবে। তখন ডলারের দাম বেড়ে যাবে। এক্ষেত্রে সবকিছু মিলিয়ে দুর্বল অর্থনীতির দিকে যাবে দেশ।
[৪] তিনি বলেন, মানুষ রিলিফ খেয়ে কয়দিন চলবে? এভাবে চললে আগামী দুইমাস পর সরকারের ভাণ্ডারও খালি হয়ে যাবে। এই লোকগুলোকে উৎপাদনের সাথে জড়াতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট গণপরিবহন চালু করতে হবে।
[৫] অর্থনীতিকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে। পৃথিবীর কোথাও কোন দেশে শেয়ারবাজার বন্ধ নেই। আমাদের দেশে শেয়ারবাজার কেন বন্ধ রয়েছে? দেশ একটি অস্বাভাবিক অবস্থায় চলছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিতে বড় ক্ষতি হবে।
[৬] করোনা ভাইরাসের মহামারি পরিস্থিতিতেও উদীয়মান সবল অর্থনীতি ৬৬টি দেশের। এরমধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান নবম। এটি একটি ইতিবাচক দিক। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব