শিরোনাম
◈ আমরা তীব্র মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে আজকের সংবাদ সম্মেলনে হাজির হয়েছি: যুবদল সভাপতি (ভিডিওি) ◈ পরকীয়া ঠেকাতে ছেলের কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইটে ‘বোমা’ আতঙ্ক ছড়ানোয় মা-সহ গ্রেপ্তার ৩: র‍্যাব ◈ মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতায় বাংলাদেশিদের গ্রেপ্তার: যৌথ তদন্তে কাজ করবে ঢাকা-কুয়ালালামপুর ◈ “বাংলা মাতৃভাষা বললে বিদেশি”, আসামে আসন্ন আদমশুমারি ঘিরে হিমন্ত বিশ্বশর্মার মন্তব্যে তোলপাড় ◈ চান্দিনায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগ ◈ ঘোড়াশালে এক কেজি কাঁচামরিচের দাম ৬০০ টাকা”ক্রেতারা দিশেহারা ◈ ‘আমরা মানুষ হবো কবে?’:মিটফোর্ডে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘিরে আজহারীর হৃদয়বিদারক প্রতিক্রিয়া ◈ মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড: “নরপিশাচদের সামলান” — তারেক রহমানকে এনসিপি নেতা সারজিস আলমের কড়া বার্তা ◈ সেনাবাহিনী-পুলিশের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির অপপ্রয়াস চালানো হচ্ছে: আইএসপিআর ◈ মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যা: দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলার আশ্বাস আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের

প্রকাশিত : ১২ মে, ২০২০, ০৬:৩৭ সকাল
আপডেট : ১২ মে, ২০২০, ০৬:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বগুড়ায় অন্য এক শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম : ৯২ সালের কথা। উত্তরাঞ্চল সফরে গেলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। পথে পথে সভা করতে করতে তিনি পৌঁছলেন বগুড়ায়। সার্কিট হাউজে নেমেই আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়লাম ঢাকায় সংবাদ পাঠানো নিয়ে। তখন ঢাকার বাইরে থেকে সংবাদ পাঠানো এতো সহজ ছিলো না। অনেক ঝামেলার বিষয় ছিলো। ফোন ও ফ্যাক্স খুঁজে পাওয়া যেতো না। ঝামেলা এড়াতে অনেক সময় আমরা নেত্রীর রুম থেকে ফোন করতাম। সার্কিট হাউজে শুধু ভিআইপি রুমে ফোন থাকতো। অনেক সময় নেত্রী বসে আছেন, আর আমরা সিরিয়াল ধরে ফোন করে খবর দিচ্ছি অফিসে। তিনি ক্লান্ত থাকতেন। কিন্তু আমাদের সুযোগ দিতেন ফোন করার। আবার অনেক সময় স্থানীয় নেতাদের বাড়ির ফোনও ব্যবহার করতাম। মৃণাল কান্তি তখন ভীষণ দাপুটে।
তার কথায় নেতারা ব্যবস্থা করতেন আমাদের সংবাদ পাঠানোর। বগুড়ায় পৌঁছে খবর পাঠাতে পাঠাতে আমাদের দেরি হয়ে গেলো। সার্কিট হাউজের ডাইনিং রুমে দেখি নেতা কর্মী সয়লাব। খাবার শেষ। শেখ হাসিনার একটা বড় গুণ ছিলো তিনি খাওয়ার আগে খোঁজ নিতেন সফরসঙ্গী ড্রাইভার, নিরাপত্তাকর্মী ও সাংবাদিকরা খেয়েছেন কিনা। বগুড়াতেও তাই হলো। তিনি নামাজ শেষ করে খেতে গিয়ে জানতে চাইলেন, আমরা খেয়েছি কিনা। নজীব ভাই অথবা মৃণালদা কেউ একজন বলে দিলেন, সাংবাদিকরা খাবার পাননি। খাবার শেষ। শেখ হাসিনা ক্ষুব্ধ হলেন। খাওয়া বন্ধ করলেন তিনি। বগুড়াতে আর খেলেন না। আমাদের একজনের হাতে দুই হাজার টাকা দিয়ে বললেন, তোমরা খেয়ে রংপুর চলে আসো। আমি বগুড়াতে থাকবো না। রংপুর গিয়ে খাবো। কাল থেকে রংপুরে এমনিতে কর্মসূচি। নেতারা এগিয়ে গেলেন। কিন্তু নেত্রীকে থামাতে পারলেন না। তিনি রংপুরের পথে রওয়না হলেন। পেছনের পেছনে আমরাও। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়