শিরোনাম
◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান

প্রকাশিত : ১১ মে, ২০২০, ০৮:০২ সকাল
আপডেট : ১১ মে, ২০২০, ০৮:০২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১]এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও কি ফিনিশারের অভাবে ভুগবে বাংলাদেশ

পাঁচ পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্ব আজ
রাহুল রাজ : [২] টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মানেই কম বলে বেশি রান করা। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা নিজেদের সেই তালে ঠিক মানিয়ে নিতে পারছে না। ২০০৬ সালের টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয় বাংলাদেশের। দীর্ঘ ১৪ বছরে এই ফরমেটে ১০০০ এর বেশি রান করা ব্যাটসম্যান বাংলাদেশে মাত্র ৪ জন। তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মুশফিক রহিম, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।

[৩] শেষ ৪ বছরের পরিসংখ্যান দেখলে ৪০০ রানের বেশি করতে পেরেছেন মাত্র ৪ জন। তামিম, সৌম্য, মুশফিক ও রিয়াদ। মোহাম্মদ আশরাফুল ২৩ টি-২০ ম্যাচ খেলে রান করেছিলেন ৪৫০। স্ট্রাইকরেট ছিল ১২৬.৪। একমাত্র লিটন দাস ছাড়া বাংলাদেশে আর কোন ব্যাটসম্যানের স্ট্রাইকরেট আশরাফুলের উপরে যায়নি। লিটনের স্টাইকরেট ১৩৫.০৩।

[৪] দলের ভরসার ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে দ্রুত রান তোলার প্রত্যাশা পূরণ না হলে স্কোর বোর্ডে বড় সংগ্রহ কোনভাবেই যোগ হবে না। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পক্ষে মাত্র একটি শতরান আছে। সেই শতকটিও এসেছে দূর্বল প্রতিপক্ষের বিপক্ষে। ২০১৬ সালে বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে ওমানের বিপক্ষে ৬৩ বলে ১০৩ রানের ইনিন্স খেলেন তামিম।

[৫] ছক্কা হাকানোর তালিকায় সবার উপরে আছে রিয়াদ। তার ব্যাট থেকে বল সীমানা পার হয়েছে ৪৮ বার। এর পরেই আছে তামিম ৪৪টি। মুশফিক ৩৩টি, সৌম্য ৩০টি এবং লিটন ২৫টি ছক্কা নিজেদের ক্যারিয়ারে যোগ করেছেন।

[৬] বাংলাদেশ টিমের একাদশ গঠনে বোর্ড পরিচালকদের সব চেয়ে বেশি পরীক্ষা করতে হয়। একজন ফিনিশারের অভাব কোনভাবেই পূরণ হচ্ছে না। দলের ৭ নম্বর স্থানে কেউ নির্দিষ্ট হতে পারছেন না।

[৭] সৌম্য, মোসাদ্দেক, আফিফকে এই স্থানে বারবার পরীক্ষা করা হয়েছে। কিন্তু কেউই ধারাবাহিকভাবে ভাল করতে পারছে না। মূলত একজন ফিনিশারের অভাবে বাংলাদেশ বহু ম্যাচ তীরে এসে তরী ডুবিয়েছে। এবার কি এর অবসান ঘটবে? সময়ই উত্তর দিবে তার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়