মুসা আহমেদ: [২] করোনার মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতিতে যখন আলোচনা চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নিয়ে ঠিক তখনই ইউরোপীয় শেয়ারবাজারে আশার আলো দেখলো বিনিয়োগকারীরা। ইউরোপের বেশ কিছু দেশে লকডাউন শিথিল করায় শুক্রবার স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে দেশগুলোর শেয়ারবজার সূচকে। রয়টার্স
[৩] প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারির প্রভাবে জার্মানির দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১৮ শতাংশ আয় কমে যাওয়ার পরই অর্থনীতি বাঁচাতে উৎপাদনে ব্যয়হ্রাস পরিকল্পনা গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে দেশটির শিল্প কারখানাগুলো। এর ফলশ্রুতিতে দ্য প্যান ইউরোপিয়ান স্টকস ৬০০ সূচকে বেড়ে যায় ০.৬ শতাংশ। অন্যদিকে এক লাফে ৫.১ শতাংশ সূচকে বেড়েছে সিমেনস কোম্পানির।
[৪] এদিকে, প্রথম প্রান্তিকে নেদারল্যান্ডের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাচ ব্যাংক সূচকে বেড়েছে ৬.৪ শতাংশ। করপূর্র এ আয় এরইমধ্যে আগের পূর্ভাবাসকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। অন্যদিকে, করোনায় জর্জরিত ইতালির এফটিএসইর শেয়ার বেড়েছে ০.১ শতাংশ।
[৫] ফ্রাঙ্কফুর্টের বোর্সেস এবং প্যারিসের এফসিএইচআইয়ের শেয়ার সূচকে বেড়েছে যথাক্রমে ০.৮ ও ০.৬ শতাংশ। তবে এদিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় লন্ডনের শেয়ারবাজারগুলো বন্ধ ছিলো।
[৬] করোনা সঙ্কটের মধ্যেও ইউরোপের শেয়ারবাজার চাঙ্গা হওয়ায় বেশ আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা। অন্যদিকে এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রে ২২ মিলিয়ন মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ায় অর্থনীতির মহামন্দায় পড়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ দেশটি।