মাজহারুল ইসলাম : [২] এ উপলক্ষে গতকাল ভারতের সংবাদ মাধ্যম নিউজ১৮বাংলা’য় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই মহাকবির বিষয়ে কিছু চমকপ্রদ তথ্য জানিয়েছে।
[৩] ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৩টি দেশের জাতীয় সঙ্গীতের শ্রষ্ঠা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ভারতের 'জনগণমন অধিনায়ক জয় হে', বাংলাদেশের 'আমার সোনার বাংলা' তো রয়েছেই। বলা হয়, কবির একটি বাংলা কবিতা থেকেই সিংহলিতে শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীত তৈরি করে তাঁর ছাত্র আনন্দ সামারাকুন।
[৪] রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে মোট ৪ বার দেখা হয়েছে আইনস্টাইনের। কবি লিখেছেন, আইনস্টাইন খোশমেজাজে থাকতে ভালবাসতেন। যে কোনও মানবিক সম্পর্ককেই মূল্য দিতেন।
[৫] রবীন্দ্রনাথকে বিশ্বপথিক বললে ভুল হবে না। খুব কম কবিই জীবদ্দশায় ৩০টি দেশ ঘুরতে পারেন। আসলে অন্তরে তিনি ছিলেন বিশ্বমানব। রবীন্দ্রনাথকে বিশ্বপথিক বললেও ভুল হবে না।
[৬] মহাত্মা গান্ধির সঙ্গে কবির সখ্য ছিল প্রশ্নাতীত। অনেকেই জানেন না গান্ধিকে মহাত্মা উপাধি কবিই দিয়েছিলেন।
[৭] ১৯১৯ সালের ৩১ মে জাৱিওয়ালানাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ব্রিটিশের দেয়া নাইটহুড উপাধি ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ। তাঁর গান, কবিতার পঙক্তি এবং গল্পে আজও মজে রয়েছে বাঙালি।
আপনার মতামত লিখুন :