শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৬ মে, ২০২০, ০৭:৩০ সকাল
আপডেট : ০৬ মে, ২০২০, ০৭:৩০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকারের লোকজন ঐকিক নিয়মের অংক ক্লাস ফাইভে থাকতে ভালোভাবে শিখেন নাই

 

আরিফ জেবতিক

সরকারের লোকজন ঐকিক নিয়মের অংক ক্লাস ফাইভে থাকতে ভালোভাবে শিখেন নাই। তাদের ধারণা হচ্ছে, ১২ ঘণ্টায় বসুন্ধরা শপিং মলে ১, ২০, ০০০ লোক প্রবেশ করিলে প্রতি ঘণ্টায় লোক প্রবেশ করে ১০ হাজার। সেই হিসেবে ৬ ঘণ্টা খোলা রাখিলে মোট প্রবেশ করিবে ৬০ হাজার। কিন্তু এখানে ভাগের বদলে গুণ হবে। অংকটা হবে : ১২ ঘণ্টা খোলা থাকলে ঘণ্টায় প্রবেশ করে-১০,০০০। অতএব, ১ ঘণ্টা খোলা থাকিলে ঘণ্টায় প্রবেশ করিবে ১২০,০০০। অতএব, ৬ ঘণ্টা খোলা থাকিলে, ঘণ্টায় প্রবেশ করিবে ২০ হাজার।
সরকারের উচিত ছিলো, শপিং মল চব্বিশ ঘণ্টা খোলা রাখা। তাহলে এই ১ লাখ ২০ হাজার লোক ঘণ্টায় গড় প্রবেশ করত ৫ হাজার। এটা সিম্পল ম্যাথ। ক্লাস ফাইভের অংক। কিন্তু এদের এই সেন্স নেই। সোশাল ডিসটেন্সিং মেনটেন আর পাবলিক গ্যাদারিং কম করতে হলে ব্যাংক বেশি সময় খোলা রাখা দরকার, কম সময়ে সবাইকে হুমড়ি খেয়ে পড়ার সুযোগ দেয়া ঠিক না। শপিং মল বেশি সময় খোলা রাখা দরকার, সবাইকে একই সময়ে হুমড়ি খেতে দেয়ার সুযোগ দেয়ার দরকার নেই। এই সাধারণ জ্ঞান যাদের নেই, তাদের কাছে আমরা করোনা মোকাবেলায় শক্ত শক্ত সব অ্যাকশন আশা করেছিলাম। ধুর! ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়