ইমরুল শাহেদ : [২] দেশটির প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার বলেছেন, এ সপ্তাহের শেষের দিকে আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিল করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু করা হবে। টাইমস অব ইন্ডিয়া, জাকার্তা পোস্ট
[৩] ইউরোপের মধ্যে করোনার কারণে মারা যাওয়া লোকের সংখ্যা ইতালিতে সবচেয়ে বেশি- ২৪ হাজার ১১৪ জন। স্বাভাবিকভাবেই দেশটি গত ৯ মার্চ থেকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এমন কি কয়েকটি এলাকা তারও আগে লকডাউন করা হয়।
[৪] ইতালিতে বিচ্ছিন্ন থাকার মেয়াদ দুই বার বাড়ানো হয়েছে, যার মেয়াদ আগামী ৩ মে শেষ হবে। ৪ মে থেকে কিভাবে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া যায় তার পরিকল্পনা ঘোষণা করা হবে।
[৫] লকডাউনের কারণে ইতালির সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। সকলকে জরুরি কাজ ছাড়া বাড়ি থেকে বের না হতে বলা হয়েছে। সে অনুসারে নাগরিকরা ৯ মার্চ থেকেই ঘরবন্দি। এতে ইউরোজোনের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির লাগামে টান পড়ে।
[৬] প্রধানমন্ত্রী ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘কাল সকাল থেকেই আমরা সবকিছু খুলে দিতে পারি। কিন্তু এই ধরনের সিদ্ধান্ত হবে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার। এতে সংক্রমণের সংখ্যা আরো বেড়ে যাবে এবং আমাদের সকল প্রচেষ্টা গুবলেট হয়ে যাবে।’
[৭] তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের উচিত জাতীয় পরিকল্পনার ভিত্তিতে এগিয়ে যাওয়া এবং এলাকাগুলোর পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদেরকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’