রাশিদ রিয়াজ : [২] নিউইয়র্কের ব্রিটানি জেনিক প্রথমে টেরই পাননি। কিন্তু যখন তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেন তখন একে একে তার ১৭টি ছেলেমেয়ের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হতে থাকে। দি সান
[৩] চিকিৎসকরা বলছেন ব্রিটানির ছেলেমেয়ের মাঝে করোনাভাইরাস যেন ‘ফ্রেইট ট্রেইন’ বা মালগাড়ির মত পরিবারের একের পর এক সদস্যকে আঘাত হানে। স্টার ইউকে
[৪] ১৮ বছরের এ মার্কিনী মা কোনো করোনা লক্ষণ দেখা না যাওয়া একেবারেই টের পাননি যে তিনি এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ৫ সপ্তাহ আগে পেনফিল্ডে বাসরত এ নারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন বলে চিকিৎসকরা নিশ্চিত হন। গুরুতর অসুস্থ না হওয়া পর্যন্ত ব্রিটানি ডাক্তারের শরণাপন্ন হননি।
[৫] ব্রিটানি এখন বলছেন এভাবে পুরো পরিবারের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি খুবই কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে যেতে বাধ্য করছে।
[৬] ব্রিটানি পরিস্থিতিকে ভয়াবহ বলে স্বীকার করেন অসুস্থ হওয়ার পরও তিনি তার ছেলেমেয়ের কাছাকাছি অবস্থান করছিলেন। তবে কোত্থেকে তিনি এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়েন তাও বলতে পারছেন না।
[৭] ব্রিটানি এও বলছেন নিজের জীবন নিয়েই আমি আশঙ্কায় পড়েছি যা এর আগে কখনোহয়নি। তার কোনো কোনো ছেলেমেয়ে দত্তক হিসেবে নেয়া।
[৮] তবে পিউরিফাই গ্লোবালের সিইও ম্যাট মরেনো যিনি ব্রিটানির বান্ধবী তিনি জানান, কয়েক সপ্তাহের বিচ্ছিন্নতার মধ্যে দিয়ে পরিবারটির অনেকে সুস্থ হয়ে উঠছেন। ১২ সদস্যের এক পরিচ্ছন্ন কর্মীর একটি দল ম্যাট তার বান্ধবী ব্রিটানির বাড়িতে পাঠান ও দুই ঘন্টার এক পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালান। এসময় ব্রিটানি পরিবারের সবাই বাড়ির বাইরে অপেক্ষা করছিল।