সমীরণ রায়: [২] প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব আরও বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে এত লম্বা সময় ধরে যদি আমরা গৃহবন্দি অবস্থায় থাকি, তাহলে বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনের কি হবে!
[৩] তিনি বলেন, পকেটে টাকা থাকবে ঠিকই কিন্তু খাবার পাওয়া যাবে না। খোলা মাঠে সূর্যালোকে নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খুব সহজেই কৃষি কাজ করা যায়। এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। কৃষি শ্রমিক না পেলে, পরিবারের সদস্যরা মিলে নিজেদের জমিতে আমরা নিজেরাই চাষাবাদ করতে পারি।
[৪] ইমরুল কায়েস আরও বলেন, বাংলাদেশের সমস্ত ভূমিকে আমাদের ব্যবহার করতে হবে; এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। এমনকি টব ও বাড়ির ছাদেও ছোট পরিসরে আমরা চাষাবাদ করতে পারি। আমাদের মনে রাখতে হবে, পুরো বিশ্বে এই মহামারী ছড়িয়ে পড়েছে। সুতরাং অন্যান্য দেশ হতে খাদ্যশস্য কেনাও সম্ভব হবে না। কেননা প্রতিটি দেশ তার নিজের চাহিদা মেটাতেই হিমশিম খাবে।
[৫] তিনি বলেন, আমাদের ডাইনামিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমগ্র ব্যাপারটি অনুধাবন করে কৃষি-কৃষক বাঁচাতে তথা সর্বোপরি জনগণকে ক্ষুধার হাত থেকে রক্ষা করতে কৃষিখাতে ইতোমধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন। সরকারিভাবে ব্যাপক খাদ্যশস্য সংগ্রহসহ নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন বাস্তবধর্মী কর্মসূচি। আমরা কৃতজ্ঞ আমাদের দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
[৬] শুক্রবার ফেসবুকে দেয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
আপনার মতামত লিখুন :