রাশিদ রিয়াজ : [২]ভারতের পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে খাবার ও অন্য জিনিসপত্রের হোম ডেলিভারির অনুমতি দিয়েছি। তবে যাই করি না কেন, লকডাউনের কথা মাথায় রেখেই করতে হবে। এনডিটিভি
[৩] মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তার সরকার চা বাগানে ১৫ শতাংশ শ্রমিক দিয়ে কাজ শুরু করার কথা চিন্তাভাবনা করছে। এছাড়া পরিবহন নিষেধাজ্ঞা আংশিক শিথিলের পাশাপাশি কোনও কোনও শিল্পক্ষেত্রে অল্প করে উৎপাদন শুরু করার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেন। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বাণিজ্য ও শিল্পমহলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৪] মমতা আরো জানান, পশ্চিমবাংলা রাজ্য সরকার অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বহনের জন্য ট্যাক্সি ব্যবহারের কথা ভাবছে। তবে বেশি পরিমাণে নয়। মানুষের প্রাণ বাঁচাতে লকডাউনের কথা মাথায় রেখে তিনি পরিবহন শ্রমিকদের হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার কথাও বলেন।
[৫] সরকারের আর্থিক সহায়তা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের হাত বাঁধা। প্রতি বছর বড় অংশের অর্থ দিতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের ঋণ মেটাতে। আমাদের পক্ষে বিদ্যুৎ শুল্কে ছাড় দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এইসময়