সিরাজুল ইসলাম : [২] সোমবার তারা মারা গেছেন। নিউইয়র্কে ৭ জন পুরুষ এবং মিশিগানে এক নারী মারা যান। এ নিয়ে দেশটিতে ৮৬ বাংলাদেশি প্রাণ হারালেন।
[৩] নিউইয়র্কে ৮১, নিউজার্সিতে ৪ ও মিশিগানে ২ জন মারা গেছে। সোমবার সকালে নর্থ ব্রঙ্কস সেন্টাল হাসপাতালে চারদিন করোনার সঙ্গে লড়াই করে মারা যান ব্রঙ্কসের বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা ডা. ইফতেখার উদ্দিন কাঞ্চন। ৬৭ বছরের এই চিকিৎসক ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি স্বাস্থ্য বিভাগের মহামারী রোগ বিশেষজ্ঞ। ভোরে এলমহাস্ট্র হাসপাতালে মারা যান বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আজাদ বাকের।
[৪] জেএফকে টার্মিনাল ৫-এর এয়ারওয়ে কর্মরত জ্যামাইকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আজাদুর রহমান মারা গেছেন জ্যামাইকা হাসপাতালে। আজাদুরের বড় ভাই ম্যানহাটানের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে আইসিউতে রয়েছেন।
[৫] দুপুরে মারা যান ব্রঙ্কসের বাসিন্দা কুষ্টিয়া জেলা সমিতির উপদেষ্টা আফতাব উদ্দিন (৭১)। ভোরে ওজন পার্কে মারা যান ৭৭ বছর বয়সী বাবুল মিয়া। ব্রুকলিনে মারা যান বেগমগঞ্জ ওয়েল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক। ষাটোর্ধ্ব আবুল ফাররাহও মারা গেছেন ব্রুকলিনে।
[৬] দুপুরে মিশিগানের হ্যামট্রামিক সিটিতে করোনায় আক্রান্ত এক প্রবীন বাংলাদেশি নারী (৭৩) মারা যান। নিউইয়র্কে করোনায় আক্রান্ত বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন চিকিৎসকও রয়েছেন। সূত্র : সমকাল