দেবদুলাল মুন্না: [২] দ্য আটলান্টিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ প্রফেসর অ্যান্ড্রু নয়মার আরও বলেন, মানুষ এক পর্যায়ে টেফলনের মত হয়ে যাবে। অর্থাৎ তারা আর এই রোগে আক্রান্ত হবে না এবং রোগের বিস্তারেও তাদের কোনো ভূমিকা থাকবে না। যদিও এই রোগ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার মাধ্যমে শরীরে আদৌ কোনো প্রতিরোধ ক্ষমতা জন্মায় কিনা তা আমরা এখনো জানি না। তবে মানুষ যদি টেফলনের মতো অবস্থায় পৌছাতে পারে তাহলেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।তবে এ পর্যায়ে পৌঁছানোর আগে আর প্রাণহানি হবে।
[৩] তিনি বলেন, যদিও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফক্স নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে আশা ব্যক্ত করেছেন যে ইস্টারের আগে দেশের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে। তবে নিরাপদে থাকার জন্য এখনও বেশ লম্বা সময় ঘরে থাকতে হবে।
[৪] তার মতে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা শিথিল হয়ে গেলে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সংক্রমণ বিশাল, সংক্ষিপ্ত এবং তীব্র আকারে আঘাত হানবে। যার ফলে হেলথ কেয়ার সিস্টেম দিশেহারা হয়ে যাবে এবং প্রচুর মানুষের মৃত্যু হবে। অনুমান করা হচ্ছে, এই বিপর্যয়ের পরে অনেক আক্রান্ত মানুষ সুস্থ হয়ে উঠবে এবং বিপুল সংখ্যক জনসংখ্যাকে ইমিউনিটি বা প্রতিরোধের কাছাকাছি নিয়ে আসবে।