ডেস্ক রিপোর্ট : [২] ৫৫ বছর বয়সি ব্রিটেনের এই প্রধানমন্ত্রীর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। গতকাল এক ভিডিও বার্তায় তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। আর তাই স্বেচ্ছায় আইসোলেশনে গেছেন তিনি। কিন্তু তার আক্রান্তের খরব শুনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে গেছেন তার সিনিয়র উপদেষ্টা ডমিনিক কামিংস। জাগোনিউজ, প্রিয়ডটকম
[৩] বরিস জনসনের টুইট করার কিছুক্ষণ আগে অন্য কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সিনিয়র উপদেষ্টা ডমিনিক কামিংসও তার কার্যালয়ে ছিলেন। ওই খবর শুনেই তিনি হন্তদন্ত হয়ে, কাউকে কিছু না বলে, পেছনের দরজা দিয়ে বের হয়ে ছুটতে থাকেন। পালিয়ে যাওয়ার সময় তার কাঁধে ঝোলানো ছিল ল্যাপটপ ব্যাগ।
[৫] বাম হাতে সেই ব্যাগটি কোনো রকমে ধরে তিনি ছুটতে থাকেন। সিসিটিভির এই ফুটেজ ফাঁস হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর তার মন্ত্রিসভার আরেক সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ব্রিটিশ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক একই দিন এক টুইট বার্তায় করোনা পজিটিভ হওয়ার খবর জানিয়েছেন।
[৬] এরপর তিনি স্বেচ্ছায় আইসোলেশনে আছেন বলে জানিয়েছেন। তবে তার দেহে করোনার উপসর্গ তেমন গুরুতর নয়। প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পর যুক্তরাজ্যের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ক্রিস হুইটির শরীরেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে। প্রথম দু’জনের টেস্ট রেজাল্ট পজেটিভ এলেও হুইটির বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়। তবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তিনি নিজেই ৭ দিনের সেলফ-আইসোলেশনে গেছেন। সম্পাদনা : মাজহারুল ইসলাম