সেলিম রেজা, সিরাজগঞ্জ : [২] সরেজমিনে গিয়ে দেখাযায়, চৌধুরী প্রিন্টিং ১২ জন কর্মচারী কাজ করছেন। তদের নেই কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা। করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে এই ফ্যাক্টরীর শ্রমিকেরা।
[৩] ফ্যাক্টরিতে কর্মরত গ্রাফিক্স ডিজাইনার জানান, করোনা ভাইরাস সংক্রমন ঝুঁকি সম্পর্কে আমরা টিভি ও সংবাদপত্রের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। তবুও মালিক পক্ষ থেকে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা আসেনি। তাই আমরা এই কারখানাতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। যদিও সরকারী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে কাজ করার ব্যাপারে তবুও সামনে ঈদ থাকায় কাজের চাপ থাকার কারণে আমাদের কাজ চালিয়ে যেতে হচ্ছে।
[৪] এ বিষয়ে ঐ ফ্যাক্টরীর মালিকের ছেলে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে উপস্থিত সাংবাদিকদের বাঁধা দেন।
[৫] বিষয়টি সম্পর্কে চৌহালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, আমরা ঐ ফ্যাক্টরীর কার্মকান্ড চলছে এটা আপনাদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। আমি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে মুঠো ফোনে বলে দিয়েছি। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষটি দেখছে। তবুও যদি ফ্যাক্টরী বন্ধ না হয় তবে ঐ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ