শাহানুজ্জামান টিটু: [২] বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, এখানে অভিনন্দন বা প্রশংসা জানানোর কিছু নেই। কারণ তাকে তারা অন্যায়ভাবে দুই বছরের অধিক সময় ধরে বিনা দোষে কারাগারে আটকে রেখেছে। তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়েছে। সর্ম্পূণ অন্যায়ভাবে খালেদা জিয়াকে সাংবিধানিক সব অধিকার ও চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। দেশনেত্রীর মুক্তিতে জাতি ও নেতাকর্মীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে।
[৩] বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমদ আযম সরকারকে ধন্যবাদ বা প্রশংসা করার মত কিছু দেখছেন না। তবে পুরো বিষয়টিকে রাজনীতিতে ইতিবাচক হিসেবে দেখতে চান তিনি। বলেন, দেশে গত ১২ বছরের অধিক সময় ধরে হিংসাত্মক, প্রতিশোধমূলক, একত্ববাদি কর্তৃত্বের যে শাসন চলছে তা থেকে অবসান হোক।
[৪] তিনি বলেন, কাল্পনিক ও মিথ্যা মামলায় দেশনেত্রীকে সাজা দিয়ে কারাগারে আটকে রাখা হলো। এটা কোনোভাবে কাম্য বা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। সর্ম্পূণ অনৈতিকভাবে, অন্যায় আচারণ করা হয়েছে তার উপরে।
[৫] আহমদ আযম বলেন, স্বাধীনতার ৫০বছরে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজব্যবস্থায় যদি আমরা ইতিবাচক পথে না হাটতে পারি তাহলে আমরা জাতি হিসেবে শেষ হয়ে যাবো। এজন্য হিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতি পরিহার করে সহনশীল রাজনীতির সূচনা করার সময় এখনই।
আপনার মতামত লিখুন :