লাইজুল ইসলাম : [২] দেশি পেঁয়াজের বিক্রি হচ্চে ৩০০-৩২০ টাকা পাল্লা (৫ কেজি), পাকিস্তানি ৩০০ টাকা। এই হিসেবে পেঁয়াজের কেজি ৬০ টাকা। তবে এটি পাইকারি বাজারের হিসেবে। খোলা বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়।
[৩] রশুনের দামও বেড়েছে। দেশি রশুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে পাইকারি বাজারে ১২০ টাকা করে। ইন্ডিয়ান রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা ।
[৪] কাঁচা বাজারে লাউ ২৫-৩০, কুমড়া ৩০-৩৫, ফুল কপি ২৫-৩০, বাঁধা কপি ৩০-৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বেগুন ২০-২৫, সিম ২৫-৩০, ঢেড়শ ৫০-৫৫, উস্তা ২৫-৩০, করোলা ৩০-৩৫, বরবটি ৪০, ঝিঙ্গা ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দাম বেশী বেড়েছে মরিচ ও লেবুর। মরিচ ১০ টাকা থেকে বেরে ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। আর লেবু প্রকার ভেদে ডর্জন (১২ পিস) ১২০-২৫০ টাকা।
[৫] কলমি, পুই, লাউ, লাল, পালং, ডাটা শাক প্রতি আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১০-৩০ টাকা করে।
[৬] পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সোহেল বলেন, মানুষের চাহিদা কারণে এই অবস্থা। যার ৫ কেজি লাগবে সে নিয়েছে ২০ কেজি। এই অবস্থায় সংকট সৃষ্টি হয়েছে।
[৭] বাজারে অঅগত ক্রেতারা বলেন, সবাই এতো বেশি করে কিনছেন যে বাজারে বিশেষ কয়েকটি পন্যের দাম বেড়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :