শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১৮ মার্চ, ২০২০, ১১:৪০ দুপুর
আপডেট : ১৮ মার্চ, ২০২০, ১১:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কোভিড-১৯ প্রভাবে রেস্টুরেন্ট ও চাইনিজগুলো বিশাল ক্ষতির মুখে, বিক্রি কমেছে ৫০-২০ ভাগ, গ্রহাক কমেছে অর্ধেকেরও বেশি, অনলাইন ও পার্সেলে অর্ডারও কমেছে

লাইজুল ইসলাম : [২] সারা পৃথিবীর মত বাংলাদেশের রেস্টুরেন্ট ও চাইনিজগুলোতে বিরুপ প্রভাব পরতে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের। যার কারণে আসতে ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বেশ কিছু জেলা শহরের রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর ঢাকার রেস্টুরেন্টগুলো বহন করবে বিশাল অংকের ক্ষতি। এমনটাই মনে করে বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতি।

[৩] বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতির মহাসচিব মো. রেজাউল করিম সরকার রবিন বলেন, পুরো বাংলাদেশে ৬০ হাজার ছোট, মাঝারি ও বড় ধরনের রেস্তোরা-রেস্টুরেন্ট-চাইনিজ আছে। এদের গড় বিক্রি প্রত্যেকের যদি ধরা হয় ২০ হাজার টাকা করে। এতে পুরো দেশে প্রতিদিন বিক্রি একশো বিশ কোটি টাকা। তবে এখন তা অনেক খানি কমে গেছে।

[৪] ঢাকা, চট্টগ্রাম ও পর্যটন এড়িয়ায় প্রতিদিন বিক্রি হয় অর্ধেকের বেশি প্রায় ৮০ কোটি টাকা। আর বাকি ৪০ কোটি টাকা। এই হিসেবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও পর্যটন এড়িয়ায় বিক্রি কমেছে ৫০ থেকে ৪০ শতাংশ। এতে বিক্রি নেমে এসেছে অর্ধেকের কমে প্রায় ৩৫-৪০ কোটিতে। আর জেলা শহরে ২০-৩০ শতাংশ। সেই হিসেবে বিক্রি কমেছে ২৫-২৮ কোটি টাকায়।

[৫] বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতির ১ম যুগ্ম মহাসচিব ইমরান হোসেন বলেন, আমার নিজেরই কয়েকটি রেস্টুরেন্ট আছে। এগুলো বির্ভিন্ন কর্পোরেট পার্টির অর্ডার ছিলো। কিন্তু করোনার কারণে সব অর্ডার ক্যান্সেল হয়ে গেছে। এতে বিপুল পরিমান ক্ষতির সম্মুক্ষিণ হতে হয়েছে।

[৬] এদিকে, গুলিস্তানের রাজধানী রেস্টুরেন্টের মালিক শাজাহান সামছু ও ধানমন্ডির লায়লাতুল রেস্টুরেন্টের মালিক তৌফিক রহমান বলেন, প্রতিদিন যেখানে অন্তত ৩ থেকে ৪শ মানুষ খাওয়া দাওয়া করতো। এখন তা অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। অনলাইনেও অর্ডার কমেছে।

[৭] অনলাইনে অর্ডারের খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ফুড পান্ডা’র কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গত এক মাসে কোনো প্রভাব পরেনি। তবে গেলো কয়কদিন অনলাইন অর্ডার কমেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়