ইসমাঈল ইমু : [২] এ নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা মেডিকেল কর্তৃপক্ষ। চারজনই ঢামেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক। বহির্বিভাগে দায়িত্ব পালনকালে রোগীদের নিয়মিত ঠান্ডা, জ্বর ও নিউমোনিয়া দেখতেন তারা।
[৩] সম্প্রতি ঢামেকে চারজন রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ পাওয়ায় তাদের কুয়েত মৈত্রী ও কুর্মিটোলা হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন এই চিকিৎসকরা। পরে আইইডিসিআরের পরীক্ষায় ওই রোগীদের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। সে কারণে চার চিকিৎসককে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
[৪] ঢামেকের অধ্যক্ষ খান আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস ধরা পড়ার পর থেকে ঢামেক হাসপাতালে নিউমোনিয়া, জ্বর, ঠান্ডা, কাশি নিয়ে প্রচুর রোগী প্রতিদিন আসছেন। এদের মধ্যে তিন/চারজন রোগীর বক্তব্য শোনার পর তাদের ঢামেকের বাইরে সরকারের বরাদ্দ করা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছিলো।
[৫] বুধবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন করোনা সংক্রান্ত এক জরুরি বৈঠকে বসেন। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :