শিরোনাম
◈ ফিলিপ মরিসকে নিকোটিন পাউচ কারখানার অনুমতি যে কারণে বৈধ বললেন বিডা-বেজা চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ ◈ সাভার ট্যানারি শিল্পনগরী বেপজার হাতে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু ◈ সিরাজগঞ্জে প্রকাশ্যে ঘুষ নিচ্ছেন ভূমি কর্মকর্তা, ভিডিও ভাইরাল ◈ বিএনপির প্রার্থী তালিকা কি সরকারের সময়সীমার বিপরীতে 'কৌশল'? ◈ অ্যাঙ্গোলোর বিরু‌দ্ধে আ‌র্জেন্টিনার দল ঘোষণা ◈ জাতীয় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি ও পদায়ন বন্ধ ঘোষণা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ◈ ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, বিভ্রান্তকারীরা পতিত সরকারের দোসর: প্রেস সচিব ◈ বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষে পশ্চিমবঙ্গে নতুন সেনা ঘাঁটি ও আসামে সামরিক স্টেশন স্থাপন করছে ভারত ◈ আহমেদাবাদে হ‌তে পা‌রে  ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল ◈ জুলাই সনদ ও গণভোট নি‌য়ে উত্তপ্ত রাজনী‌তির মাঠ, দলগুলো কি সমঝোতায় পৌঁছাতে পারবে?

প্রকাশিত : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০১:৪৩ রাত
আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০১:৪৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দেশত্যাগের সময় শাহজালালে ধরা পড়লো জাল টাকা সরবরাহকারীর ৪ সদস্য

ইসমাঈল হুসাইন ইমু: শনিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে র‌্যাব-১ এর হাতে ধরা পড়া চক্রের সদস্যরা হলেন, শামিমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ (২৮), মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরী ওরফে মতি সুমন (৩৮), সাব্বির খন্দকার (২৯) ও শেখ তায়্যিবা (২২)।

এসময় তাদের কাছ থেকে ৭টি পাসপোর্ট, নগদ ২ লাখ ১২ হাজার ২৭০ টাকা, বাংলাদেশী জাল নোট ২৫ হাজার ৬শ’ ভারতীয় রুপি ৩১০, শ্রীলংকান মুদ্রা ৪২০, ইউএস ডলার ১১,০৯১ এবং ০৭ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, অবৈধভাবে অর্থ পাচার ও জাল টাকা প্রস্তুতকারী এই গ্রুপের প্রধান শামিমা নূর পাপিয়া ওরফে পিউ এবং স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে মতি সুমন তার সহযোগী। এছাড়াও সাব্বির খন্দকার ও শেখ তায়্যিবা তার ব্যক্তিগত সহকারী। তারা দীর্ঘ দিন ধরে নরসিংদী ও রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও নারী সংক্রান্ত অনৈতিক ব্যবসার সাথে জড়িত। এছাড়াও নরসিংদী জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে চাঁদাবাজির করে আসছে।

শামিমা নূর পাপিয়া জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তেজগাঁও এফডিসি গেট সংলগ্ন এলাকায় অংশীদারিত্বে তার একটি ‘কার একচেঞ্জ’ নামক গাড়ির শো রুম আছে এবং নরসিংদী জেলায় তার ‘কেএমসি কার ওয়াস এন্ড অটো সলিউশন’ নামক একটি গাড়ি সার্ভিসিং সেন্টার আছে তার। ব্যবসার আড়ালে তিনি অবৈধ অস্ত্র, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। সমাজ সেবার নামে নরসিংদী এলাকায় অসহায় নারীদের আর্থিক দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে সহযোগীতার নামে তাদের অনৈতিক কাজে লিপ্ত করে।

বছরের অধিকাংশ সময় পাপিয়া নরসিংদী ও রাজধানীর বিভিন্ন বিলাসবহুল হোটেলে অবস্থান করেন এবং সেখান থেকে তার ও তার স্বামীর ব্যবসায়ীক অংশীদারদের অনৈতিক কাজে নারী সবরবরাহ করেন। নরসিংদী এলাকায় চাঁদাবাজির জন্য তার একটি ক্যাডার বাহিনী আছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়