শিরোনাম
◈ ওসমান হাদি বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেভাবে জরুরি হয়ে উঠেছিলেন ◈ সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ ও মেয়রের বাড়িতে আগুন ◈ হাদির হত্যাকাণ্ড রাজনীতিতে ভয়াবহ মোড়ের ইঙ্গিত: আলজাজিরার বিশ্লেষণ ◈ পা‌কিস্তা‌নের কা‌ছে পরা‌জিত হ‌য়ে যুব এ‌শিয়া কা‌পের সেমিফাইনাল থে‌কে বাংলাদেশের বিদায় ◈ বাংলাদেশ ইস্যুতে সংলাপ বজায় রাখার সুপারিশ, হাসিনার রাজনৈতিক ভূমিকা নয়: ভারত ◈ শহীদ ওসমান হাদির জানাজাকে ঘিরে ৭ নির্দেশনা ডিএমপির ◈ গভীর রাতে নদী ও ইটভাটায় চলে প্রশিক্ষণ, চার বিভাগে সক্রিয় শুটার নেটওয়ার্ক ◈ হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত, ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিদেশি নাগরিকদের বিশেষ সতর্কতা ◈ সুদানে ড্রোন হামলায় শহীদ ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ ঢাকায় পৌঁছাবে শনিবার ◈ শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যায় জাতিসংঘের উদ্বেগ, দ্রুত তদন্ত ও ন্যায়বিচারের আহ্বান

প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:৫৫ দুপুর
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:৫৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাদক সংশ্লিষ্টতায় রাজধানীতে এসআই আটক

সিরাজুল ইসলাম: মিরপুরের মাজার রোড এলাকায় কুরিয়ার সার্ভিসের একটি পার্সেলে মাদকদ্রব্য পাওয়ার সূত্র ধরে বুধবার তাঁকে আটক করা হয়।

আটক এসআইয়ের নাম জলিল মাতবর। তিনি নারায়ণগঞ্জের জেলা গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত ছিলেন। সম্প্রতি তাঁকে গোপালগঞ্জে বদলি করা হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় ওই এসআইকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর বাইরে তাঁর কাছে কোনো তথ্য জানা নেই বলে জানান তিনি। এ বিষয়ে তিনি দারুসসালাম থানার ওসির সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে পুলিশের মিরপুর বিভাগ এস আই জলিলকে আটক করার বিষয়ে তথ্য দিতে দিন-রাত রাখঢাক করে।

দারুসসালাম থানার ওসি তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরে জানাবেন। পরে কয়েকবার ফোন দিয়ে তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি। রাতে দারুসসালাম অঞ্চলের সহকারী কমিশনার মিজানুর রহমান বলেন, তিনি রাজারবাগে সভায় ছিলেন। খবর নিয়ে তিনি জানাবেন। পরে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ওই কর্মকর্তা বলেন, এ বিষয়ে ওসি বলতে পারবেন।

রাত সোয়া ১১টার দিকে পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মোস্তাক আহমেদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, পার্সেলের মালিকসহ কয়েকজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তবে তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়ে আর কিছু বলা যাবে না।

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, এসআই আবদুল জলিল মাতব্বর তাঁর বিভিন্ন জিনিসপত্র কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্যে পাঠিয়েছিলেন। দুপুরে পার্সেলটি ঢাকার দারুসসালামে কুরিয়ার সার্ভিসের অফিসে থাকার সময় তা থেকে মাদকের গন্ধ ছড়াতে থাকে। ভেতরে নিষিদ্ধ সামগ্রী থাকতে পারে বলে সন্দেহ হওয়ায় কুরিয়ার কর্তৃপক্ষ বিষয়টি পুলিশকে জানায়। দারুসসালাম থানা-পুলিশ গিয়ে পার্সেল খুলে মদ-বিয়ার পায়। সেগুলো জব্দ করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। খবর পেয়ে এসআই জলিল থানায় হাজির হন এবং পার্সেলটি তাঁর বলে দাবি করেন। এ সময় তাঁকে আটক করা হয়। সূত্র: প্রথম আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়