সিরাজুল ইসলাম:তিনি আরও বলেন, দলের নেতাদের ঘৃণার মন্তব্যের জন্য ভুগতে হয়েছিলো বিজেপিকে। এই ধরণের মন্তব্য মানুষ থেকে দলের দূরত্ব তৈরি করেছে। এনডিটিভি
টাইমস নাও সামিট ২০২০-এ অমিত শাহ বলেন, দিল্লি নির্বাচনে তার মূল্যায়ণ ভুল হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে উল্লেখ করেছেন- সীমা পার করা নেতাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বিজেপি।
এবারের নির্বাচনে প্রচারে ২৭০ জন সাংসদ, ৭০ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং রাজ্যের নেতাদের নামিয়েছিল বিজেপি। এবার দলটি ৮টি আসন পেয়েছে। আগের নির্বাচনে পেয়েছিলো ৩টি। বরাবরই বিতর্ক থেকে দূরে ছিলো আম আদমি পার্টি। ৭০ আসনের মধ্যে দলটি ৬২টি পেয়েছে। বিজেপির পরাজয়কে তাদের নীতিকে মানুষের প্রত্যাখান বলেই মনে করেছে আম আদমি পার্টি। কেন্দ্রীয়মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরসহ কয়েকজন বিজেপি নেতা নির্বাচনের প্রচারে শাহিনবাগে নাগিরকত্ব সংশোধন আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে ‘দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা মানুষদের গুলি করে মারার’ কথা বলতে দেখা গেছে মন্ত্রীকে। গুলি করার কথা প্রকাশ্যে বলতে শোনা গেছে বিজেপির তারকা প্রচারক ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে।
সাংসদ পরবেশ বার্মা বলেন, ওখানে (শাহিনবাগ) লক্ষাধিক মানুষের সমাগম। তারা আপনাদের ঘরে ঢুকে, আপনাদের বোন ও মেয়েদের ধর্ষণ করবে, ওদের ফেরে ফেলুন।